পথের প্রান্তে আমার তীর্থ নয় ,,,,,পথের পাশেই আছে মোর দেবালয়
ভুটানের রাজধানী থিম্পুর সুউচ্চ পাহাড়ের উপর এক বুদ্ধের মুর্তি দেখার জন্য যাচ্ছি । আর স্থানীয় ছেলেমেয়েরা হেটে হেটে গিয়েছিল, তারা এখন নেমে আসছে।
ঐ রাস্তার বাকে, ঠান্ডা ইশ এখন কি ভালোই না লাগছে দেখে।
পাহাড় চুড়ায় ১৬৯ ফিট উচু বুদ্ধের এই মুর্তি পর্যটকদের জন্য এক আকর্ষন।
চীন আর ভুটানের যৌথ সহযোগিতায় নির্মিত হচ্ছে বৃহত্তম এই ভাস্কর্য্য বুদ্ধ দর্দেনমা।
সেই শীত শীত পাহাড় চুড়া থেকে নেমে আসার পথে দূর থেকে গাইড কাম ড্রাইভার দেখালো নীচে ঐ দূরে রাজা জিগ্মে খেসার ওয়াংচুকের বাড়ী। কাছে যাওয়া নিষেধ।
বেশি কাছে যাওয়া বা ছবি তোলা নিষেধ তবে আমরা তার কাছেই যাবো কারন তার আশেপাশেই রয়েছে তাদের প্রধান জং অর্থাৎ প্রশাসনিক কার্যালয় যার সাথেই রয়েছে বুদ্ধের মন্দির।
শীতল পাহাড়ী উপত্যকা বেয়ে নেমে যাচ্ছি সেই রাজবাড়ীর দিকে। কঠোর নিরাপত্তায় ঘেরা সেখানে শুধু একটা নির্দিষ্ট পরিমান জায়গাটুকু ছাড়ার জন্য।
হিম হিম ঠান্ডায় থিম্পুর প্রধান জং ও তার আশপাশ গাছের আড়ালে রাজবাড়ি কিন্ত বন্দুকধারী সৈনিকদের কড়া নিরাপত্তা ভেদ করা দুঃসাধ্য।
অপুর্ব ফুলের সারি ভুটানের ট্র্যাডিশনাল ডিজাইনের প্রশাসনিক ভবনের পাশে।
মনমাতানো রঙ্গীন সে ফুল দেখার মত রুপ।
সে ভবনের পাশ দিয়ে রাস্তা চলে গেছে আরেকটু এগিয়ে মন্দিরের দিকে
হাতের বা দিকে থিম্পুর রাজবাড়ী সংলগ্ন বুদ্ধের মন্দির
ডানদিকে সবুজ স্নিগ্ধ শ্যমল ছায়া ছায়া মাঠ
এখন মনে প্রানে সেই শীতল পরশের অভাব অনুভব করছি ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।