দুই নেত্রী ঈদ শুভেচ্ছা কার্ড বিনিময করেছেন্। আমাদের ঈদ উদ্ভোধন হযে গেল। অলিম্পিক গেমস্ শেষ আর আমাদের ঈদ উৎসব শুরু। সবাই এখন থেকে ঈদের আনন্দ উপভোগ করা শুরু করুন! কিন্তু কথা হলো আমরা যারা সু-ম্পর্ক বজায় রাখতে এবং ভালবাসার বন্ধন অটুট রাখতে এসব কার্ডের ব্যবহার করে থাকি তাদের কি হবে? তারা কি তাহলে কার্ড বিনিময় বন্ধ করে দিবে? কারণ যে কোন উৎসবে শুভেচ্ছা কার্ড বিনিময় অর্থ হলো শুভেচ্ছা বিনিময় এবং সম্পর্ক আরো মজবুত করা। তাহলে বলতে পারি দুই নেত্রীর মধ্যে সুম্পর্ক আছে এবং আন্তরিকতা আছে।
কারণ তারা প্রতিবারই ঈদ বা অন্যান্য উৎসবে শুভেচ্ছা বিনিয়ম করেন। তাহলে আমরা প্রকাশ্যে দুই নেত্রীর মাজে যে বৈরিতা দেখছি তা হলো সম্পূর্ণ রাজনীতির মারপ্যাচ। আমাদের দেখানো। আমাদের বোকা বানিয়ে তাদের ভাগাভাগি করে দেশ শাসন করা।
বাঙালী মুর্খ, আবেগ প্রবন।
কিছু হলে নিজের রক্ত দিতে কুন্ঠাবোধ করে না। তা না হলে ঐ বৃটিশরা আমাদের ২০০ শত বছর শাসন করেছে? বোকা বলেই তারা আমাদের ২০০ শত বছর ধরে জোর করে নীল চাষ করিয়েছে। সেই নির্যাতিত ২০০ বছরের ইতিহাস আজ সব বাঙালীর জানা তা এই পরিসরে বলে শেষ করা যাবে না।
কিন্তু এরা কোন নব্য বৃটিশ। তারা তো এদেশে জন্ম গ্রহণ করেছে।
তারা কেন আমাদের বোকা বানিয়ে রেখেছে বৃটিশদের মতো?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।