যুক্তরাষ্ট্র থেকে শান্তিকামী ইউনুস সম্মাননা নেওয়ার পর সাংবাদিকরা তাকে ব্লগার গ্রেফতার প্রসঙ্গ এবং গণজাগরণ প্রসঙ্গে প্রশ্ন করলে তিনি এড়িয়ে জান। এটা নতুন কিছু না, স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছে এখন।
একজন বাংলাদেশী যখন শান্তিতে নোবেল পায় তখন সেটা দেশের জন্য অনেক বড় কিছু কারণ বাংলাদেশে যে অসুখে ভুগছে সেই অসুখের একমাত্র পথ্য হল শান্তি যেটা সবচেয়ে বেশি দরকার। আর সেই শান্তির চেরাগ পেয়ে যাওয়ার পরেও এই লোকটাকে দেশের সংকটে বা নাজুক পরিস্থিতে আজ পর্যন্ত কখনও কথা বলতে দেখি নাই। একজন শান্তিতে নোবেল পাওয়া মানুষের কাছে তো সাধারন জনগণ এই দাবি করতেই পারে।
তিনি একজন আন্তর্জাতিক ব্যাক্তিত্ব। লোকটি যদি দেশের কোন নাজুক পরিস্থিতি নিয়ে কোন কথা বলে তখন সেটা বহির্বিশ্বেও ফোকাস পাবে যেটা কিনা সবসময় সরকারকে চাপে রাখতে পারত। এটা একটা অনেক বড় সুযোগ ছিল দেশের জন্য কিছু করার।
কিন্তু এখন শুধুই মনে হয় তিনি যুক্তরাষ্ট্রের আরেক চাল। দক্ষিণ এশিয়া্র এই বাংলাদেশ কব্জা করবে এই চাল দিয়ে।
বড় দুইটা মোক্ষম অস্ত্র এখন তাদের কাছে।
১ জঙ্গিবাদের উত্থান
২ ডঃ ইউনুস
যাই হোক সে ভিন্ন প্রসঙ্গ। তবে এই লোকটার শান্তিতে নোবেল না পেয়ে অর্থনীতিতে পেলেই ভাল হত। তাহলে আমাদের সাধারন জনগণের তাকে নিয়ে এত আশা আকাঙ্ক্ষা থাকত না আর তিনিও প্রশ্নবিদ্ধ হত না। অনেকে তার গ্রামীণ ব্যাঙ্ক নিয়ে, সুদ নিয়ে অনেক টানা হেঁচড়া করেন।
আমি অত কিছু বুঝি না। শুধু শান্তিতে নোবেল পাওয়া একজন মানুস কে বিচার করলাম যার শান্তি বজায় রাখাতে কোন প্রয়াস নাই। প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ একবার এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন-
" আমি একটি যুদ্ধ মুক্ত পৃথিবী চাই" !
অথচ তিনি তখন একের পর এক যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছিলেন। আমাদের ডঃ ইউনুস ও মনে হয় একিভাবে দারিদ্র মুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চান বলে শুধু সাখ্যাতকার দেন ! ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।