আমার আমি , নয়তো শুধুই আমি ফেসবুক থেইক্যা কালেক্টকৃত বিজ্ঞাপন টি ঠিক এরম ,
আবারও সাউথ এশিয়ান ইউনিভার্সিটি .....দেশের সকল আপামর ভোদাই আবুল ছেলেদের জন্য যারা বিশেষ মুহুর্তে দূর্বল (বিশেষ মুহুর্তে মানে মেয়েদের সামনে কথা বলতে লজ্জা পান আরকি হাত পা কাপে এই অবস্হা ,আপনারা আবার নোংরা চিন্তা কইরেন না :p) এই ভার্সিটিতে র্ভতি হলেই আপনার লাজ লজ্জা শরম সব গায়েব হয়ে যাবে আপনি হবেন আরও ফর্সা থুক্কু আরও কনফিডেন্ট রোমান্টিক হাবিজাবি যা মেয়েরা পছন্দ করে আরকি ....কস কিরে মুমিন আমারতো বুইড়া বয়সে এই ভার্সিটিতে ভর্তি হইতে মুন চাইতেছে :p
বিজ্ঞাপনটি অস্পষ্ট হওয়ায় এখানে কি লেখা আছে তুলে দিলাম
""জহির আংকেলের ছেলে আসিফের সাথে আমার যখন বিয়ে ঠিক হল আমি তখন খুব একটা এক্সাইটেড হতে পারিনি। ওকে আমি চিনি সেই স্কুল লাইফ থেকে। আমি যখন ফোরে পড়ি ও তখন নাইনে। তখন ও খুব লাজুক টাইপের ছিল। সিরিয়াস লুকিং, বিগ ব্যাং থিওরীর শেলডন মার্কা চেহারা।
ও যখন ইন্টারমিডিয়েট পড়ে, বাবা রাজশাহী বদলী হয়ে গেলেন। এরপর অনেক বছর আসিফ কে দেখিনি। ও ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ এশিয়ায় ইংলিশে ভর্তি হয়েছে শুনেছিলাম। পাশ করে দেশে
র এক নামকরা এড ফার্মে জয়েন করেছিল ৪ বছর আগে। গ্রাডুয়েশন শেষ করার আগেই আমার বিয়ে হয়ে গেল।
বিয়ের পর আমি আসিফকে দেখে তো অবাক! কোথায় গেলো সেই লাজুক নার্ড ছেলেটি? ওর মত কনফিডেন্ট, ম্যানলি, রোমান্টিক হাজব্যান্ড পাওয়া যে কোন মেয়ের সাত জনমের ভাগ্য। এইতো গত শুক্রবার সামডাডো থেকে ডিনার করে ফেরার পর...
সারপ্রাইজ...সারপ্রাইজ...সারপ্রাইজ...এক জোড়া অসম্ভব সুন্দর ডায়মন্ড ইয়ার রিং বের করে চমকে দিল আমাকে। ভীষন মমতায়, দু'চোখ ভরা মুগদ্ধতা নিয়ে পরিয়ে দিল ইয়ার রিং গুলো। আনন্দে তখন আমার দু'চোখ উপচে জল। ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ এশিয়ার এডুকেশন আসিফকে করেছে এক পূর্নাঙ্গ মানুষ, আর পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী ওয়াইফ হিসেবে, ফ্রম দ্যা বটম অফ মাই হার্ট, আই জাস্ট ওয়ানা সে... Thanks You South Asia"" ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।