দিশেহারা আর যে যা-ই বলুক, বর্তমান এই উদার গণতান্ত্রিক জীবনে নারীদের যে অবাধ অধিকারের কথা বলা হচ্ছে, তাহাতে যদি আপনি পূর্ণ সমর্থন করেন, তাহলে আপনাকে আরও কয়েকটি বিষয়ে মেনে নেওয়ার জন্য প্রস্থুত থাকতে হবে, যেমন -
১। আপনার, বোন বা মেয়ে সে প্রেম করতে পারে, তাকে তার ইচেছ মত ছেলেদের সাথে সম্পর্ক করতে আপনি বাধা দিতে পারবেন না।
২। আপনার স্ত্রীর পূর্ব প্রেমীক থাকবে, এবং আপনার সাথে আপনার স্ত্রীর বিবাহের পরও তাদের যোগাযোগ, সম্পর্ক থাকতে পারে।
৩।
আপনার স্ত্রীর বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক থাকতে পারে, তা আপনাকে মেনে নেওয়ার জন্য তৈরি থাকতে হবে।
৪। আপনার স্ত্রী কুমারী না-ও থাকতে পারে।
৫। আপনার মেয়ে, বোন, স্ত্রী কখন, কিভাবে, কার সামনে পরিবেশিত হচ্ছে, তা আপনি কোন মতামত দিতে পারবেন না।
৬। আপনার বোন, মেয়ে, স্ত্রী-কে তার চলাফেরার জন্যে আপনি কোনভাবে গালমন্দ করতে পারবেন না।
বাংলাদেশে এখন উপরের বিষয় সংশ্লির্ষ্ট আইন ও আছে, যা সরকার ২০১০ সালে পাশ করেছে, "পারিবারিক নির্যাতন দমন আইন ২০১০"।
সর্বোপরী
'আড় চোখে তাকানো দেখলে, লম্পট চেনা যায়"।
কিন্তু কোন পরিবারে যদি ধর্মীও অনুশাসন মেনে চলা হয়, তাহলেই কেবল মানুষ নৈতিকভাবে এধরনের অপরাধ থেকে নিজেকে বিরত রাখতে পারে এবং পবিত্রতম জীবনধারন করতে পারে।
নৈতিক শিক্ষার মূল ভিক্তি হচ্ছে ধর্ম।
বি:দ্র: একজন পুরুষের বেলায়ও বিষয়গুলো প্রযোজ্য। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।