আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

১১ বছরের কিশোরকে ধর্ষণ করে বাবা বানালেন ৩৬ বছরের বন্ধুর মা

মানুষ হবার প্রচেষ্টায় আমি আমার এক বন্ধুর কাছে শুনেছি, সে যখন ক্লাস ফোরে পড়ে তখন থেকে তার অনার্স ২য় বর্ষে পরা চাচাতো বোন যৌন সঙ্গী হিসেবে তাকে ব্যাবহার করেছে। এটা তার জন্য সুখের অনুভূতি তো ছিলই না, বরং ভীতিকর অনুভূতি ছিল। আজকে এই ধরণের একটা ঘটনা দেখলাম নিউজিল্যান্ডে ঘটেছে। নিউজিল্যান্ড আমাদের থেকে অনেক উন্নত দেশ, সেখানে পুরুষ যৌন নির্যাতন প্রতিরোধ সংগঠন এবং অন্যান্য মানবাধিকার সংগঠন গুলো এর তীব্র প্রতীবাদ জানাচ্ছে। নিম্নে সম্পূর্ণ ঘটনাটি বর্ণনা করা হলঃ ১১ বছর বয়সেই বাবা হয়েছেন নিউজিল্যান্ডের এক কিশোর।

তার সন্তানের মা ৩৬ বছর বয়সী এক নারী। অকল্যান্ডের নর্থ আইল্যান্ড এলাকায় এই ঘটনা ঘটেছে। তবে গণমাধ্যমে তাদের নাম প্রকাশ করা হয়নি। ওই নারী কিশোরটির বন্ধুর মা বলে নিউজিল্যান্ড হেরাল্ডের প্রতিবেদনে জানা গেছে। এদিকে, ওই নারীর বিরুদ্ধে কেন ধর্ষণের অভিযোগ আনা হবে না—এ নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে দেশটিতে।

মানবাধিকার কর্মীরা এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন। যদিও দেশটির আইনে শুধু পুরুষদের বিরুদ্ধেই ধর্ষণ মামলা করা যায়। এ অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি হলো ২০ বছরের কারাদণ্ড। এদিকে, বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে বলে জানিয়েছেন দেশটির আইনমন্ত্রী জুডিথ কলিনস। তিনি নিউজিরল্যান্ড হেরাল্ড পত্রিকায় দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ঘটনাটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে সামনে নিয়ে এসেছে।

এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার প্রয়োজন না হলেও কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করবেন বলে জানান তিনি। এদিকে, ওই কিশোরের স্কুলের অধ্যক্ষ নিউজিল্যান্ড হেরাল্ডকে জানান, ঘটনাটি শোনার পর তিনি বড় ধরনের ধাক্কা খেয়েছেন। তিনি বলেন, “গতবছর ওই কিশোর তাকে বিষয়টি জানায়। তখনই তিনি ওই কিশোরকে এটা বন্ধ করতে বলেন। এই ঘটনা প্রমাণিত হলে ওই নারীকে অবশ্যই শাস্তি পেতে হবে বলে জানিয়েছে দেশটির একটি পুরুষ যৌন নির্যাতন প্রতিরোধ সংগঠন।

নিউজিল্যান্ডের আইনে শুধু পুরুষদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনা গেলেও কোনো নারী যদি কোনো পুরুষকে যৌন নিপীড়ন করে তাহলে তার সর্বোচ্চ ১৪ বছরের জেল হতে পারে। ” ঘটনার বিস্তারিত দেখতে পাবেন এখানে  ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।