ছোট মুখে বড় কথা বলতে নেই। কিন্তু কিছু না বললে নিজেকে কাপুরুষ মনে হয়, তাই বলি, চুপ করে থাকতে পারি না :( যারা প্রতিদিন মতিঝিল থেকে আব্দুল্লাহপুর অথবা মতিঝিল থেকে গাবতলি রেগুলার যাতায়াত করেন। অথবা অন্যান্য রুটে যাতায়াত করেন, তারা প্রতিদিন নানা রকম ধকল সহ্য করেই গন্তব্য স্থান এ যান। বিশেষ করে বাসের সিট এ বসাকে কেন্দ্র করে নানা রকম অসুবিধার মধ্যে পরেন। মহিলাদের নিদিষ্ট করে ৯ টি সিট দেওয়ার পরোই, মহিলারা অন্যান্য সিট এ বসে পরেন।
যা অনেক ছাত্র থেকে শুরু করে, চাকুরিজীবি ও বৃদ্ধ অনেক চিৎকার চেঁচামেচি করেন। আবার মহিলা সিট এ কোন পুরুষ বসলেই, তাকে উঠিয়ে দেওয়া হয়, না উটলে তাকে নিয়ে নানা রকম কথা বলেন, অন্যান্য যাত্রীরা।
প্রতিদিন দেশ যখন, সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, তখনি নারীরা ঘরের বাইরে ছুটছে, কাজের সন্ধানে। কাজের জন্যই তারা এখান থেকে ওখানে ছুটে বেড়াচ্ছে।
কিন্তু পুরুষ রা যেভাবে বাসে চলাচল করছে, ওই তুলনায় নারী রা অনেক পিছিয়ে।
কোন নারী যদি মহিলা ৯ সিট বাদে, অন্য সিট বসে, তাহলে আমার মনে হয়, তাদের তুলে দেওয়া আমাদের উচিৎ নয়। কারন মহিলা দের ৯ টি সিট নিদিষ্ট করে দেওয়া আছে, ৯জন মহিলা দিয়ে ৯ সিট ফিলাপ। কিন্তু বাসে আরও সিট ফাকা আছে, আর মহিলাটি ওখানে বসে পরেছে। তাকে তুলে দেওয়া উচিৎ নয়।
কিন্তু অনেকেই বলতে পারেন, ওইটা তো পুরুষ দের সিট, , কিন্তু ভাই কোথাও কি লেখা দেখেছেন, ওইটা পুরুষ দের সিট???
মহিলা রা ৯টি সিট বাদেও অন্যান্য সিট ও বসতে পারে।
কর্তৃপক্ষ যদি, মহিলাদের ৯ টি সিট এর বদলে ১২টি সিট আর বেবস্থা করেন, হয়তোবা, এই সমস্যা থেকে, অচিরেই মুক্তি পেতে পারে নারী এবং পুরুষ।
প্রতিদিন বাসের মধ্যে এই রকম চিত্র দেখে আমার এই লেখা। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।