আমি অনেক কিছু সাহস করে বলতে চেয় ও বলতে পারি না যখন দেখি আমার পাশের মানুষ গুলো পিছু হটে যায়... যখন দেখি সবাই নিজেকে নিয়ে অনেক বেশি ভাবে,তাই আমি ও কিছু বলতে চাই আমার প্রিয় ব্লগে... সজোরে আওয়াজ তুলতে চাই আমার ভালো লাগা লেখনি দিয়ে প্রতিবছরের তো এবারও বাংলা পঞ্জিকার বাইশে শ্রাবণ কবিগুরু, বিশ্বকবিসহ নানা অভিধায় সম্বোধন করে বাঙালি প্রাণের ডাক পৌঁছে দিয়েছে তাদের সাংস্কৃতিক অস্তিত্বের অফুরান উৎস রবীন্দ্রনাথের কাছে।
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি – কবিগুরু রচিত এই গান বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত। ভারতের জাতীয় সঙ্গীতের রচয়িতাও বহুমাত্রিক অনন্য এই লেখক।
জন্ম : ২৫ বৈশাখ ১২৬৮, ৭ মে ১৮৬১, মঙ্গলবার; জোড়াসাঁকো, কলকাতা। পিতা : দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮১৭-১৯০৫), মাতা : সারদা দেবী (১৮২৬-৭৪)।
রবীন্দ্রনাথ ছিলেন চতুর্দশ সন্তান, অষ্টম পুত্র। আদি পূর্বপুরুষ : পঞ্চানন ঠাকুর। পিতামহ : দ্বারকানাথ ঠাকুর (১৭৯৪-১৮৪৬)। রবীন্দ্রনাথের অন্য বিখ্যাত ভ্রাতা-ভগ্নীর মধ্যে ছিলেন : দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৪০-১৯২৬), সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৪২-১৯২৩), জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৪৯-১৯২৫) ও স্বর্ণকুমারী দেবী (১৮৫৪-১৯২০)।
শিক্ষা : ১৮৬৮ সালে ৭ বছর বয়সে কলকাতার ওরিয়েন্টাল সেমিনারিতে ভর্তি হন, পরে নরমাল স্কুলে।
তারপর বেঙ্গল একাডেমিতে। ১৮৭৪ সালে ভর্তি হলেন সেন্ট জেভিয়ার্স স্কুলে। গৃহশিক্ষকের কাছে পাঠ গ্রহণ। ১৮৭৫ সালে ইতি হলো ওখানকার লেখাপড়ার। ১৮৭৮ সালে লন্ডনে ইউনিভার্সিটি কলেজে অধ্যাপক হেনরি মর্লির কাছে ইংরেজি সাহিত্য পাঠ।
১৮৮০ সালে পড়ালেখা অসম্পূর্ণ রেখে দেশে ফিরে আসেন। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার সমাপ্তি। উত্তরকালে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে কিছু জার্মান ও ফরাসি ভাষা শিক্ষা করেছিলেন।
প্রথম প্রকাশিত রচনা : ১. নামহীনভাবে ‘তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা’য় প্রকাশিত কবিতা, ‘অভিলাষ’, ১৮৭৪। ২. প্রথম প্রকাশিত স্বাক্ষরিত রচনা, একটি কবিতা, ‘হিন্দুমেলার উপহার’, ১৮৭৫।
৩. প্রথম গদ্যরচনা, ‘ভুবনমোহিনী প্রতিভা’, ‘জ্ঞানাঙ্কুর’, ১৮৭৬। ৪. প্রথম প্রকাশিত ছোটগল্প, ‘ভিখারিণী’, ‘ভারতী’, ১৮৭৭। ৫. প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস, ‘করুণা’, ‘ভারতী’, ১৮৭৭। ৬. প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ, কবিতাগ্রন্থ, ‘কবিকাহিনী’, ১৮৭৮।
বিবাহ : ১৮৮৩।
স্ত্রী : মৃণালিনী দেবী (১৮৭৩-১৯০২)। শ্বশুর : বেণীমাধব রায়চৌধুরী। সন্তান : মাধুরীলতা দেবী (১৮৮৬-১৯১৮), রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৮৮-১৯৬১), রেণুকা দেবী (১৮৯৩-১৯০২), মীরা দেবী (১৮৯৪-১৯৬৯) ও শমীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৯৩-১৯০৭)।
সম্পাদিত পত্রিকা : ১. ‘ভারতী’। মাসিক।
দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৪০-১৯২৬)-সম্পাদিত। ১৮৭৭। প্রথম বর্ষের ‘ভারতী’র পরিচালনায় যুক্ত ছিলেন রবীন্দ্রনাথ। ২. ‘বালক’। মাসিক।
জ্ঞানদানন্দিনী দেবী (১৮৫১-১৯৪১)-সম্পাদিত। ১৮৮৫। কার্যাধ্যক্ষ এবং সম্পাদনা সহায়তা। ৩. ‘হিতবাদী’। সাপ্তাহিক।
কৃষ্ণকমল ভট্টাচার্য (১৮৪৩-১৯৩২)-সম্পাদিত। ১৮৯১। সাহিত্য বিভাগের সম্পাদনা করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ, মাস তিনেক পরে ছেড়ে দেন। এই পত্রিকায় রবীন্দ্রনাথের প্রকৃত ছোটগল্প রচনার সূচনা হয়েছিল। ৪. ‘সাধনা’।
মাসিক। সুধীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬৯-১৯২৯)- সম্পাদিত। ১৮৯১। চতুর্থ ও শেষ বর্ষে রবীন্দ্রনাথ সম্পাদক। ৫. ‘ভাণ্ডার’।
মাসিক। ১৯০৫। ৬. ‘তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা’। মাসিক। ১৯১১।
৭. 'ঠরংাধ-ইযধত্ধঃর ছঁধত্ঃবত্ষু', ১৯২৩। ৮. বঙ্গদর্শন (নবপর্যায়)। ৯. শান্তিনিকেতন পত্র।
বিদেশ ভ্রমণ : ১. ইংল্যান্ড। সেপ্টেম্বর ১৮৭৮-ফেব্রুয়ারি ১৮৮০।
২. ইংল্যান্ড। আগস্ট ১৮৯০-নভেম্বর ১৮৯০। ৩. ইংল্যান্ড ও আমেরিকা। মে ১৯১২-অক্টোবর ১৯১৩। ৪. জাপান ও আমেরিকা।
মে ১৯১৬ মার্চ ১৯১৭। (এরপর ৮-এর পৃষ্ঠায়) (৭-এর পৃষ্ঠার পর)
৫. ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, হল্যান্ড ও আমেরিকা। মে ১৯২০-জুলাই ১৯২১। ৬. চীন ও জাপান। মার্চ-জুলাই ১৯২৩।
৭. পেরু ও ইতালি। সেপ্টেম্বর ১৯২৪-ফেব্রুয়ারি ১৯২৫। ৮. ইতালি, সুইজারল্যান্ড, ফ্রান্স, ইংল্যান্ড, জাপান, গ্রিস ও মিসর। মে-ডিসেম্বর ১৯২৬। ৯. জাভা।
১৯২৭। ১০. কানাডা, আমেরিকা ও জাপান। ফেব্রুয়ারি-জুলাই ১৯২৯। ১১. ফ্রান্স, ইংল্যান্ড, জেনেভা, রাশিয়া, জার্মানি, আমেরিকা ও ইংল্যান্ড। মার্চ ১৯৩০-জানুয়ারি ১৯৩১।
ইরান ও ইরাক। ১৯৩২।
কর্ম : ১. রাজা রামমোহন রায় (১৭৭২-১৮৩৩) ও মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮১৭-১৯০৫) প্রতিষ্ঠিত ‘আদি ব্রাহ্মসমাজ’-এর সাধারণ সম্পাদক। ১৮৮৭-১৯১১। ২. ঠাকুর-পরিবারের জমিদারি তত্ত্বাবধানের ভার দেয়া হলো।
১৮৯০। পূর্ববঙ্গে জমিদারি পরিচালনার জন্য প্রধান স্থান নির্বাচন করলেন শিলাইদহ। ৩. প্রথমবারের মতো উড়িষ্যার জমিদারি পরিদর্শন। ১৮৯১। ৪. রাজশাহী সমিতির অনুরোধে ‘শিক্ষার হেরফের’ নামে প্রবন্ধ রচনা করলেন।
শিক্ষার পদ্ধতি সম্পর্কে প্রথম প্রবন্ধ। ১৮৯২। ৫. ছড়া ও লোকগান সংগ্রহ। ১৮৯৪। ৬. কুষ্টিয়ায় স্বদেশী পণ্যের ব্যবসা।
১৮৯৫। ৭. বালগঙ্গাধর তিলকের গ্রেফতারের প্রতিবাদ। তিলকের পক্ষে তহবিল সংগ্রহে প্রত্যক্ষ ভূমিকা। ১৮৯৮। ৮. কবি হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় (১৮৩৮-১৯০৩) অন্ধ হয়ে যাচ্ছেন বলে তার জন্যে তহবিল গঠনে সক্রিয় ভূমিকা।
১৮৯৯। ৯. ব্রাহ্ম বিদ্যালয় (শান্তিনিকেতন স্কুল) প্রতিষ্ঠা (৭ পৌষ ১৩০৮)। ১৯০১। ১০. বৈজ্ঞানিক জগদীশচন্দ্র বসুর (১৮৫১-১৯৩৭) জন্যে ত্রিপুরার মহারাজার কাছ থেকে অর্থের ব্যবস্থা। ১৯০১।
১১ লর্ড কার্জন-প্রস্তাবিত বঙ্গভঙ্গ। রবীন্দ্রনাথের সক্রিয় বিরোধিতা। ১৯০৫। ১২ হ্যাভেল, নিবেদিতা, অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৭১-১৯৫১), গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬৭-১৯৩৮) প্রমুখের সঙ্গে ‘ইন্ডিয়ান আর্টস সোসাইটি’ প্রতিষ্ঠা। ১৯০৫।
১৩. পতিসরে সমবায় ব্যাংক স্থাপন। ১৯০৫। ১৪ শিক্ষাবিষয়ক জাতীয় কাউন্সিলে সক্রিয় অংশগ্রহণ। ১৯০৫-৬। ১৫. সভাপতি, প্রথম বাংলা সাহিত্য অধিবেশন।
১৯০৭। ১৬. সভাপতি, প্রাদেশিক অধিবেশন, পাবনা। ১৯০৮। ১৭. ‘আদি ব্রাহ্মসমাজ’ পুনর্গঠনের চেষ্টা। ১৯১১-১২।
১৮. সুরুলে গ্রামোন্নয়ন কাজে লিপ্ত। ১৯১৪-১৬। ১৯. ‘শিক্ষার বাহন’ নামে একটি ভাষণ দিলেন—সেখানে তিনি ইংরেজির সঙ্গে বাংলা ভাষাকে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহারের সুপারিশ করেন। ১৯১৫। ২০. অমৃতসরে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে ‘স্যার’ উপাধি পরিত্যাগ করলেন।
১৯১৯। ২১. শান্তিনিকেতনে ‘বিশ্বভারতী’র উদ্বোধনী অনুষ্ঠান (৮ পৌষ ১৩২৮)। ১৯২১। ২২. ‘বিশ্বভারতী’র গ্রামোন্নয়ন বিভাগ ‘শ্রীনিকেতন’ প্রতিষ্ঠা। ১৯২২।
২৩. বাংলার গভর্নর লর্ড লিটন-এর ঢাকায় প্রদত্ত একটি ভাষণের প্রতিবাদ। ১৯২৪। ২৪. ভারতীয় দর্শন অধিবেশনে প্রথম সভাপতি। ১৯২৫। ২৫. কলকাতার জোড়াসাঁকোর ‘বিচিত্রা’ ভবনে অতি আধুনিক সাহিত্য বিষয়ে দুই দিনব্যাপী ভাষণ।
১৯২৮। ২৬. ইংল্যান্ডে ‘হিবার্ট’ বক্তৃতামালা। ১৯৩০। ২৭. রাজা রামমোহন রায়ের মৃত্যুশতবার্ষিকী উপলক্ষে কলকাতা সিনেট হলে সভাপতিত্ব। ১৯৩৩।
২৮. কলকাতার প্রবাসী বঙ্গীয় সাহিত্য সম্মেলনের উদ্বোধন। ১৯৩৪। ২৯. নিখিল বাংলা সঙ্গীত সম্মেলনে ভাষণ। ১৯৩৪। ৩০. মহাবোধি সোসাইটি হলে গৌতম বুদ্ধের জন্মবার্ষিকীতে ভাষণ।
১৯৩৫। ৩১. লোকশিক্ষা সংসদের সম্পাদক। ১৯৩৬। ৩২. শান্তিনিকেতনে ‘হিন্দি ভবন’ প্রতিষ্ঠা। ১৯৩৯।
৩৩. রাশিয়া কর্তৃক ফিনল্যান্ড আক্রমণের প্রতিবাদ। ১৯৪০। ৩৪. রাজা রামমোহন রায় সম্পর্কে জীবনের শেষ ভাষণ। ১৯৪১।
চিত্রচর্চা চিত্রপ্রদর্শনী চিত্রগ্রন্থ : ১. তেষট্টি বছর বয়সে, বুয়েনোস্ এয়ারেসে, ভিক্টোরিয়া ওকাম্পোর (১৮৯০-১৯৭৯) বাসভবনে ‘পূরবী’ কাব্যের কবিতা লেখার সময়ে কাটাকুটির মধ্য দিয়ে শিল্পিত নকশা ও চিত্রচর্চার সূচনা।
১৯২৪। চিত্র সংখ্যা প্রায় আড়াই হাজার। ১৯৪১ পর্যন্ত একটানা ২ শান্তিনিকেতনে অভিনিবেশী চিত্রচর্চা। ১৯২৮। ৩. ১২৫টি ছবি নিয়ে প্যারিসে প্রথম চিত্রপ্রদর্শনী।
১৯৩০। উদ্যোক্ত্রী ওকাম্পো। মে ১৯৩০। ৪. কলকাতা। ১৯৩১।
৫. কলকাতা। ১৯৩৩। ৬. মুম্বই। ১৯৩৩। ৭. শ্রীলংকা ও মাদ্রাজ।
১৯৩৪। ৮. লন্ডন ও কলকাতা। ১৯৩৯। ৯. জার্মানি কোপেনহেগেনে। ১৯৩০।
১০. মস্কো। ১৯৩০। ১১. চিত্রলিপি। সেপ্টেম্বর ১৯৪০।
সম্মান পুরস্কার : ১. মজফফরপুরে সংবর্ধিত।
১৯০১। ২. শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথের পঞ্চাশ বর্ষপূর্তি উত্সব উদযাপিত। সন্ধ্যাবেলা অভিনীত হলো তাঁর ‘রাজা’ নাটক, কবি ঠাকুরদার ভূমিকায় অভিনয় করলেন। ৭ মে, ১৯১১। ৩. পঞ্চাশ বর্ষপূর্তি উত্সব উপলক্ষে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের উদ্যোগে কলকাতার টাউন হলে সংবর্ধিত।
১৯১২। ৪. সুইডিশ একাডেমি প্রদত্ত সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার। ১৯১৩। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রদত্ত ডি. লিট. উপাধি। ১৯১৩।
৫. সরকার-কর্তৃক ‘স্যার’ উপাধি। ১৯১৫। (১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে ‘স্যার’ উপাধি পরিত্যাগ)। ৬. ষাট বছর পূর্তি উপলক্ষে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক সংবর্ধিত। ১৯২১।
৭. সত্তর বছর পূর্তি উপলক্ষে সংবর্ধিত। রবীন্দ্র-পরিচয়-সভা-কর্তৃক ‘জয়ন্তী উত্সর্গ’ সংবর্ধনাগ্রন্থ প্রকাশিত। রামমোহন লাইব্রেরি কর্তৃক রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় সম্পাদিত 'ঞযব এড়ষফবহ ইড়ড়শ ড়ভ ঞধমড়ত্ব' প্রকাশিত। সংস্কৃত কলেজ থেকে ‘কবি সার্বভৌম’ উপাধি। ১৯৩১।
৮. কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা ভাষা-সাহিত্যের সম্মানীয় অধ্যাপক পদে বৃত। ১৯৩২। ৯. কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে কমলা বক্তৃতামালা। ১৯৩৩। ১০ লক্ষেষ্টৗ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক ডি. লিট. উপাধি।
হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক ডি. লিট. উপাধি। ১৯৩৫। ১১. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক ডি. লিট. উপাধি। ১৯৩৬। ১২ অন্ধ্রের ‘ভারততীর্থ’ কর্তৃক ‘কবিসম্রাট’ উপাধি।
১৩. পুরীর রাজা কর্তৃক ‘পরম গুরু’ উপাধি। ১৯৩৯। ১৪. অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি কর্তৃক ডি. লিট. উপাধি। ১৯৪০। ১৫. আশি বছর পূর্তি উপলক্ষে সমগ্র ভারতবর্ষে জন্মোত্সব উদ্যাপিত।
ত্রিপুরার মহারাজা কর্তৃক ‘ভারত-ভাস্কর’ উপাধি। ১৯৪১।
মৃত্যু : শেষ জন্মোত্সব উপলক্ষে কবি একটি প্রবন্ধ পাঠ করলেন, ‘সভ্যতার সংকট’। মৃত্যু ২২ শ্রাবণ, ১৩৪৮, ৭. আগস্ট ১৯৪১, বৃহস্পতিবার, বেলা বারোটার পরে। যে বাড়িতে জন্ম হয়েছিল তাঁর, জোড়াসাঁকোর সেই বাড়িতেই।
বয়স তখন তাঁর আশি বছর তিন মাস।
সুত্র ঃ আমার দেশ ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।