দারিদ্রতা দূর করার জন্য ক্ষুদ্র ঋণ, বিশ্ব ব্যাংক এর সাহায্য দরকার নেই। আমরা যারা মুসলমান,ঈদের সময় আমরা যাকাত বা ফিতরা সবাই দিব বলে আশা করি,অনেকেই দেখা যায় যাকাতে কাপড় বা অন্য কিছু দেয়,আবার অনেকে নগদ টাকা দেন কিন্তু টোটাল টাকা টা অনেকের মাঝে ভাগ করে। ইসলাম নগদ টাকা দেয়াটাই বেশি সাপোর্ট করে। আচ্ছা আমরা কি এমন করতে পারি না যাকাতের টোটাল টাকা টা কারো কর্মসংস্থান এর জন্য দেই,যেমন দরিদ্র মানুষ যে গায়ে খেটে খায়,তাকে রিস্কা কিনে দিয়ে,পংগু কিন্তু কার কাছে হাত না পেতে রাস্তায় হকারি করে এমন মানুস কে তার দোকানের জন্য পুজির ব্যবস্থা করে,কোন এতিম খানায় বই খাতা শিক্ষা উপকরন দিয়ে। এতে একটা মানুষের কর্মসংস্থান হবে,তার পরিবার চলতে পারবে,ওই লোকটা অন্যকে সাহায্য করতে পারবে,অল্প করে হলেও সবাই যদি এমন করি তাহলে দেশের দারিদ্রতার হার কমবে এবং অর্থনীতি ও ভালর দিকে যাবে।
যা দেখে ১ হাযার মানুস কে শাড়ী লঙ্গি দিয়ে লোক জন নাম দানবির হিসেবে নাম কামায়,গরিব লোকজন এসব নিতে গিয়ে পায়ের নিছে চাপা পরে মরে,কাজের কাজ কিছুই হয় না,আশা করি ব্যপারটা একটু ভেবে দেখবেন।
।
ফিতরার টাকা গুলো সব একটা একাউন্ট এ জমা দিয়ে তারপর সেখান থেকে গরীব লোকজনকে ব্যবসা করার জন্য মিনিমাম ১০০০০/= করে দিলে তাদের অন্তঃত একটা গতি হয়। ভাংতি ২০০/৫০০ টাকায় তাদের সাময়িক আনন্দ দিয়ে লাভ নেই, যা কিনা পরদিনই তাকে আবার তার পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে যাবে।
জাকাত আদায়ের নিয়ম হচ্ছে, এমন ভাবে দিতে হবে, যাতে সে আর পরের বছর জাকাতের জন্য প্রার্থী না হয়।
আরেকটা কথা যারা ব্যবসা করেন, তাদের মুলধন, পুর্ন একবছর ব্যবসা তে খাটালে জাকাত ফরজ হয়, সুতরাং যারা আগ্রহী তারা শতকরা ২.৫% জাকাত দিলে আল্লাহ খুশি হবেন, আপনার ধন পবিত্র হবে, দরিদ্রদের অধিকার আদায় হবে।
দারিদ্রতা অনেক অংশেই কমানো যাবে,১০ জন মিলে যদি আমরা একজন কে সাবলম্বি পারি এই দেশে আর গরিব লোক থাকবে না। এখানে অপ্রাসঙ্গিক হলেও সবাইর দৃস্টি আকর্ষণ করছি অন্তত আমরা অন্যদের থেকে আলাদা ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।