কাল্পনিকতা নাকি কিছু স্বপ্নের প্লাবন এক শৃঙ্গ গণ্ডার এই উপমহাদেশের ঐতিহ্য। ১৯৫০-৬০ সালেও কিছু গণ্ডার সুন্দরবন আর উত্তরবঙ্গের শাল বনে দেখা গেছে। আমাদের খামখেয়ালী আর উদাসীনতার মাঝে এই ঐতিহ্য টাকে আমরা হারিয়ে ফেলেছি অনেক আগেই। এখনো হাতির পরেই গণ্ডার দ্বিতীয় বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণী এই মহাদেশে। আকারে আফ্রিকান স্বজাতির থেকে ছোট হলেও, আকারে প্রকাণ্ড।
এখনো হিমালয়ের পাদদেশের সমতলভূমি আর কিছু পাথুরে জঙ্গলে ঘেরা সংরক্ষিত বনে এই ১,৬০০-৩,৫০০ কেজির দৈত্যগুলোকে দেখা যায়।
বর্তমানে প্রায় ৩,০০০ গণ্ডার ভারত ও নেপালে রয়েছে। আর যার, ২,০০০ ই বাস করে শুধু আসামের সমতলে।
গণ্ডার তৃণভোজী এবং লবণাক্ত ভুমিতে থাকতেই পছন্দ করে। এরা ছোট দলভুক্ত হয়ে চলাফেরা করে।
তবে, নিম্নমানের বুদ্ধিস্বপনও তাই, রেগে গেলে বিপদ হতে পারে।
জরিপে, প্রকাশ পায় প্রতি বৎসর শুধু শৃঙ্গের লোভে পোচারের কবলে পড়ে এই উপমহাদেশ থেকেই হারিয়ে যাচ্ছে এই বিপন্ন প্রাণীটি।
ঠিক, যেভাবে আমাদের দেশ থেকে হারিয়ে গেছে। যদিও ইদানিং অনেক পাহারা ও জি,পি,এস ট্রাকার ব্যবহার করা হচ্ছে এই প্রানিকে প্রকৃতির মাঝে আগলে রাখবার জন্য।
আসুন আমরা সবাই মিলে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে সচেতন হয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।