টিভি দেখাটা কমাতে হবে। বিদ্যুত সাশ্রয় হবে। প্রথম দিকে লেনদেন নিয়ে সমস্যা হচ্ছিলো, তাই এই হাসপাতাল নিয়ে একটা রিপোর্ট করেছিলো বাংলানিউজ। রিপোর্টার ছিলেন মফিজুল সাদিক।
এর পর ঐ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বাংলানিউজের একজনকে চায়না ঘুরিয়ে নিয়ে আসে, তখন রিপোর্টের হেডলাইন চেঞ্জ হয়ে যায়।
এই নাটক খানা দেখুন ব্লগার বরফ শীতলের দেওয়া একটা পোস্টে । খেয়াল করবেন, রিপোর্ট করেছেন আহসান কবির।
চায়না ঘুরে আসার পর ঐ রিপোর্ট গায়েব হয়ে গেছে। এর স্হলে শোভা পাচ্ছে এই রিপোর্টখানা। এটা পড়ে আপনার কাছে রিপোর্ট মনে হবে না, মনে হবে আহসান কবির ঐ হাসপাতালের বিজ্ঞাপন করছেন আপনার কাছে।
বাংলাদেশি ক্যান্সার রোগীদের চিকিৎসায় চীনা হাসপাতাল
বেশ কিছুদিন হয়ে গেল, কিন্তু মফিজুল সাদিকের চায়না যাওয়া হলো না। তার মন বিষিয়ে উঠলো, প্রথম রিপোর্ট করলেন তিনি, কিন্তু ফ্রী ফ্রী চায়না ঘুরে আসলো আহসান কবির। অতএব আবার ছাপাও।
গুয়াংজু মডার্ন ক্যান্সার হাসপাতালের প্রতারণা, কার্যক্রম অবৈধ!
এবং বাংলানিউজ নিয়ে ভবিষ্যতবাণী:
অচিরেই এই হাসপাতাল ঘুরে আসবে বাংলানিউজের কোন এক সাংবাদিক, এবং প্রশংসা করে রিপোর্ট করবে।
কিংবা এই হাসপাতাল এর কোন একটা বিজ্ঞাপন বাংলা নিউজে দেখতে পাবেন সপ্তাহখানেকর মাঝে, এবং এই রিপোর্টখানা গায়েব হয়ে যাবে।
-------------------------------------------------------------------------
আমি বুঝতে পারি না, বাংলানিউজে সাংবাদিকদের উপর কোন সেলস টার্গেট আছে কিনা? মানে প্রত্যেক সাংবাদিকদের মাসিক এতোটা বিজ্ঞাপন সংগ্রহ করে দেওয়ার কোনো টার্গেট আছে কি? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।