রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক তোফাজ্জল হোসেন জানান, সকাল ৭টায় সুবর্ণ এক্সপ্রেস ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়ার কথা ছিল। ভোর ৪টা ৫০ মিনিটে ট্রেনটি প্ল্যাটফর্মে আসার পর ‘দুর্বৃত্তরা’ পাঁচটি বগিতে আগুন ধরিয়ে দেয়।
১। সাধারণত ট্রেন ছাড়ার এক ঘন্টা আগে ট্রেনটিকে লাইনে পাঠানো হয়। কিন্তু সুবর্ণ ট্রেনটিকে ভোর ৪টা ৫০ মিনিটে কেনো লাইনে পাঠানো হলো?
২।
দেশের এই অরাজকতায় কে এমন সিদ্ধান্ত দিলো?
৩। তাহলে কি সিদ্ধান্তকারী ও হামলাকারীর মাঝে আগ থেকেই যুগসূত্র ছিলো?
সুবর্ণ এক্সপ্রেসের ১৮টি বগির মধ্যে যে পাঁচটি পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে, তার দুটি ছিল শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। এ ঘটনায় রেলের প্রায় দুই কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে মহাব্যবস্থাপক জানান। এয়ার টাইট বগিতে আগুন দিয়ে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে।
১।
ট্রেন লাইনে আসার পর সাধারণত দরজা জানালা বন্ধ থাকে। এয়ার টাইট বগিতে পেট্রল/আগুন দেওয়ার আগে কেউ দরজা-জানালা খুলে দিয়েছিলো। কে এবং কি কারনে খুলে দিয়েছিলো?
২। যদি কেউ দরজা-জানালা খুলে না দিয়ে থাকে তবে নিজস্ব কেউ একজন আগে থেকেই ভিতরে আগুন দিয়ে বের হয়ে যাওয়ার সময় দরজা আটকিয়ে যায়। কে সে? কি আসলে ঘটেছিলো?
প্রত্যেক ষ্টেশনে রেলওয়ের নিজস্ব নিরাপত্তা ব্যবস্থা আছে।
চৌকিদার বাহিনী, নিরাপত্তা বাহিনী, পুলিশ বাহিনী। চট্রগ্রাম স্টেশনে প্রায় ৬ হাজার লোকবল রয়েছে নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য।
১। এই ৩ স্তরের নিরাপত্তা ভেদ করে কিভাবে ট্রেনে আগুন দিলো?
২। কারা দায়ী?
শেখ সেলিম বলেছিলো জাহাঙ্গীর কবির নানক ও মির্জা আজম হোটেল সোনারগাঁ'র সামনে ১১ জনকে বাসে পুড়িয়ে মেরেছিলো
এখন চেতনা ব্যবসায়ীরা কোথায়? যুবলীগ নেতা শহীদ মিনার ভাংছে একটু থু থু দিয়া যান ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।