আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জীব সন্ত্রাস না জৈব সন্ত্রাস

উন্নত দেশে ব্যক্তি স্বাধীনতা জীব সন্ত্রাস না জৈব সন্ত্রাস, আমার ধারনা এটা জৈব সন্ত্রাস হবে। উন্নত দেশে যারা শীতল যুদ্ধের সংগে সম্পর্ক রেখেছে, তারা বিভিন্ন ধরনের যুদ্ধাস্ত্র তৈরীতে সর্বদা ব্যস্ত ছিল এবং এখনও আছে। আমরা সাধারনরা এ বিষয়ে বিশেষ কিছু কখনই জানব না, বলেই আমার ধারনা। জৈব অস্ত্রের ন্যায় বিশ্বে রাসায়নিক অস্ত্রও একই কাজ করে। তবে জৈব সন্ত্রাসের জন্য অস্ত্র তৈরী নাকি অধিকতর লাভজনক, অর্থাৎ ব্যয় কম এবং প্রয়োগ করনও সহজ বলে অনেকে মনে করেন।

জৈব সন্ত্রাসের জন্য যে অস্ত্র ব্যবহার হবে তাকে জৈবাস্ত্র বলা যাবে আশা করি। এখন স্বাভাবিকভাবেই মনে আসবে জৈবাস্ত্র কি। অনেক ডাক্তার ও গবেষকরা মনে করেন পরীক্ষাগারে "ভাইরাস" তৈরী করে মানব দেহে বা জীব দেহে তা পরীক্ষা করে ফলাফল রেকর্ড করাই জৈবাস্ত্র বলে ধরে নেয়া যায়। জৈবাস্ত্র যেহে ইউটিউব এখন খুলে দেয়া হয়েছে, সেই সূত্রে উপরের ভিডিও দেখে আপনিই অনুমান করতে পারেন, জৈবাস্ত্র কি। এখানে ডঃ লেন হোরোউইট্জ ইংগিত দিচ্ছেন যে এমনকি এইড্স ও হয়তো বা আমেরিকার গবেষনাগারে তৈরী একটি জৈবাস্ত্র ছিল।

আমি জানিনা, তবে আরও পড়াশুনা বা এ বিষয়ে গবেষণামূলক পর্যবেক্ষন প্রয়োজন। তার ওয়েবসাইট ডঃ হোরোউইট্জ ডট কম গুগল এ এ বিষয়ে খোঁজ নিলে জানা যাবে, ভাইরাস ও এন্টিভাইরাস উভয়ে হয়তো জৈবাস্ত্রের কারনে হয়েছে। সুতরাং এরপর আপনি বা আপনার বাচ্চাকে টিকা দিতে হলে একটু সাবধানতা অবলম্বন করবেন। কারন এই ডঃ হোরোইউট্জ এর মতে বিশ্ব সাস্থ্য সংস্থাও একটি কলুষিত ও দূর্নীতিপরায়ন সংস্থা, যেখানে অধিস্ঠিত কর্তা ব্যক্তিরা ঔষধ কম্পানী থেকে উৎকোচ গ্রহণ করত সিদ্ধান্ত ও মাতামত দিয়ে থাকেন। আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কি এ বিষয়ে অবগত? ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।