আনন্দের অশ্রএবং দুখের অশ্রু একটি অপরটিকে ধ্বংস করতে পারেনা। ছেলে সে ছোট কিন্তু মাথায় বুদ্ধি ঠাঁসা, বাড়ি ছেড়ে দিয়ে বানায় পেয়ারা গাছে বাসা । বাড়িতে নাকি ফিরবেনা পেয়ারা গাছেই থাকবে, পড়া লেখা করবেনা আর শুধু ছবিই আঁকবে । মা ডাকে বাবা ডাকে- “ঘরে ফিরে আয়”, ডাক শোনেনা আপন মনে পেয়ারা পেরে খায়। হঠাৎ একটা দুষ্টু পিঁপড়া পেছন থেকে এসে, কুট্টুস করে তার পায়ে কামড় দিল শেষে। সেই কামড়ে আঁতকে উঠে পা পিছলায় হাবা, পেয়ারা গাছের নিচেই ছিল ময়লা ফেলার ডোবা । ডোবার ভিতর “ছপাং” শব্দ সবাই দৌড়ে এল, পা ভাঙ্গেনি, হাত ভেঙেছে উচিৎ শিক্ষা হল ! সেই থেকে ছেলেটি আর ওঠেনি পেয়ারা গাছে, পেয়ারা ফল খায়না আর টক লাগে তার কাছে এই ছেলেটাকে আসল নামে ডাকেন কেবল বাবা আপনাদের ইচ্ছে হলে ডাকতে পারেন “হাবা”! হাবাকে নিয়ে এটি আমার ২য় লেখা, যারা প্রথম লেখাটি পড়েন নি, তাদের জন্য লিংক দিলামঃ হাবা
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।