আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এক হাতে নারী আর অন্য হাতে মদ , মাহফুজের সংবাদসৈনিক জার্নালিষ্ট ইতর(জ ই) মামুন

গনজাগরনের মাধ্যেমে পরিবর্তন সম্ভব....মানুষের চিন্তার পরিবর্তন করাটা জরুরি ....বুদ্ধিবৃত্তিক পুনরজাগরনে বিশ্বাসী হামলায় অংশ নেন মাহমুদুর রহমান, কেরামত উল্লাহ বিপ্লব, জ ই মামুন ও শওকত মিল্টন, ভানু চক্রবর্তী, মানস ঘোষ, ও নাদিরা কিরণ/ ছবি: একেএম মহসীন, বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম জ ই মামুন হঠাৎ এমন ‘দু’মুখো সাপ’ হয়ে উঠলেন কেন?? সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যার বিচার দাবিতে আয়োজিত সমাবেশে হামলা করেছে এটিএন বাংলার সংবাদকর্মীরা। এই হামলার নেতৃত্ব দিয়েছেন এটিএন বাংলার হেড অব নিউজ জ ই মামুন। তার সঙ্গে ছিলেন এটিএন বাংলার বিশেষ প্রতিনিধি শওকত মিল্টন, বিশেষ প্রতিনিধি মাহমুদুর রহমান, রিপোর্টার রাহাত মিনহাজসহ বেশ কয়েকজন। অথচ হত্যাকাণ্ডের শিকার সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনির বিষয়ে এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমানের কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যের প্রতিবাদ করেছিলেন এই বিশিষ্ট সাংবাদিক (?) জ ই মামুন। গত ৫ জুন প্রেসক্লাবের সামনে সাংবাদিকদের প্রতিবাদ সমাবেশে তিনি বলেছিলেন “মাহফুজুর রহমানের বক্তব্য অরুচিকর”।

মাহফুজুর রহমানের মালিকানাধীন এটিএন বাংলার হেড অব নিউজ হয়েও এমন সাহসী মন্তব্য করায় সাংবাদিক সমাজ সেদিন তার প্রশংসা করেছিল। একই সঙ্গে এ মন্তব্যের কারণে ‘জ ই মামুনের ওপর আঘাত এলে এটিএন বাংলা বন্ধ করে দেওয়া হবে’ এমন হুঁশিয়ারিও উচ্চারণ করেছিলেন তার চাকরি নিয়ে শংকিত সাংবাদিক নেতারা। কিন্তু আজকেই এই ঘটনার পর সাংবাদিক মহলে প্রশ্ন উঠেছে জ ই মামুন কিসে বা কত টাকায় বিকোলেন। অনেকেই মন্তব্য করেছেন, জ ই মামুন হঠাৎ এমন ‘দু’মুখো সাপ’ হয়ে উঠলেন কেন। তাকে সাংবাদিক সমাজ থেকে বহিস্কারের দাবিও তুলেছেন অনেক সাংবাদিক।

আপডেট- প্রেস ক্লাবে মারামারির ঘটনায় ৭ সাংবাদিককে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত: জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মারামারি ঘটনায় এটিএন বাংলার জ ই মামুন, ভানুরঞ্জন চক্রবর্তী, কেরামতুল্লাহ বিপ্লব, শওকত মিল্টন, মানস ঘোষ, নাদিরা কিরণ, ভোরের কাগজের শামীম আহমেদ-এই সাত সাংবাদিককে জাতীয় প্রেস ক্লাব, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন ও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।