ঘুমিয়ে থাকা বিবেকের জাগ্রত সত্ত্বা অবশেষে সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের মুল হোতাকে চিহৃত করতে পেরেছেন এই হত্যাকাণ্ডের তদন্তকারি দল! অনেক চড়াই উতরায় পেরিয়ে সরকারের ভাব-মূর্তি উজ্জল করার অভিপ্রায় কাঁধে নিয়ে দলটি সাংবাদিক রুনির সঙ্গে বিরোধকারী এক ব্যক্তিকে ইতিমধ্যে সনাক্ত করে ফেলছে বলে জানা গেছে।
হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী এতোদিন সবার অগোচরে থাকলেও সম্প্রতিতে তিনি নিজে নিজে বের হয়েেএসেছেন সেই অন্ধকার ময় জগৎ থেকে। বেফাঁস কথা বলার জন্য তিনি এখন পর্যন্ত চিহিৃত হত্যাকারী বলে তদন্তকারী দল ও সাংবাদিক মহল মনে করছেন।
আলোচিত সাংবাদিক দম্পতির হত্যাকাণ্ডের রহস্য উম্মোচনের সময় মনে হয় চলে এসেছে। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে অচিরেই হত্যাকাণ্ডের মুখোস খুলে দেয়া হবে বলে কয়েকটি সূত্র দাবী করছে।
এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান যিনি হত্যাকাণ্ডের সাথে প্রত্যেক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে জড়িত থাকার ইঙ্গিত দিয়েছেন। সমগ্র সাংবাদিক মহল ও জাতি যখন আলোচিত এই দম্পতির হত্যাকান্ড নিয়ে স্তম্ভিত ঠিক তখনই তিনি লণ্ডনে গিয়ে বেফাঁস এবং সত্য ঘটনা বলে নিজে সৎভাবে প্রমাণ করেছেন।
এজন্য তাকে অনেক ধন্যবাদ।
বৃহস্পতিবার র্যাবের সেই তদন্তকারী দল এটিএন বাংলায় পরিদর্শন করতে যায়। সেখানে গিয়ে তারা নিউজ রুম এবং চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান কক্ষে অবস্থান করতে দেখা যায়।
পরে র্যাব সেই স্থান ত্যাগ করলেও মাহফুজ রহমান এর কিছুক্ষণ পর থেকে পাওয়া যাচ্ছে না বলে একটি সূত্র বলছে।
এটিএন বাংলা সূত্র থেকে জানা গেছে মাহফুজুর রহমানকে র্যাব আটক করতে পারে এই ভয়ে তিনি সম্ভবত আত্মগোপনে যেতে পারেন। যদিও িএই তথ্যের ভিত্তি এই লেখক খুজে পায়নি।
তবে কয়েকটি সূত্র বলছে র্যাব তদন্ত স্বার্থে এটিএন বাংলা চেয়ারম্যানকে আটক করতে পারে। খুব শীঘ্রই তাকে র্যাবের কার্যালয়ে দেখা করতেও বলা হয়েছে।
তবে ঘটনা যাই হউক এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান অচিরেই র্যাবের হাতে আটক হবেন তাতে কোন সন্দেহ নেই। মেঘের জন্মদিনে মেঘের বাবা-মা ছিল না। সেই জন্মদিনে অনেকটা প্রত্যাশা করা হয়েছিল র্যাব কিছু তাকে উপহার দেবেন। কিন্তু তা আর হলো না তবে খুব শীঘ্রই যে একটি সু-সংবাদ মেঘ সহ সমগ্র জাতি জানতে পারবে তাতে কোন সন্দেহ নেই।
আমরা চাই সত্যের পথে মিথ্যার আশ্রয়দাতাদের মূখোশ উম্মোচন করা হউক।
বিচার হউক সাগর-রুনির হত্যাকারীদের।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।