এখনো গেলনা আঁধার............... "তিনি সীমার দিকে তাকিয়ে বললেন, তুমি মঞ্চে যাবে না আজ? স্লোগান দিতে?
না। ছাত্রনেতারা পলিটিকস করছে আমার সঙ্গে। বলছে, তাদের খাদ্য হতে হবে। শুধু জমির চাচার একার খাদ্য হলে চলবে না। রাতের বেলা মঞ্চের আশপাশে তাদের সঙ্গেও শুতে হবে।
তাহলেই হাতে মাইক্রোফোন দেবে, নচেৎ নয়। "
হাসনাত আবদুল হাই নামে এক শুয়োরের লিখা এটি। মতির আলু পত্রিকায় যেটা ছাপানো হয়েছে। উপরোক্ত লেখাটি লাকি আক্তারকেই ইংগিত করে। এবং লেখাটির পরতে পরতে গণজাগরণ মঞ্চকে কটাক্ষ ও হেয় করা হয়েছে।
শুয়োরের বাচ্চা হাসনাত আবদুল হাই এই লিখার মাধ্যমে পুরো নারী জাতিকে অসম্মান করেছে। তাদের সম্ভ্রম হানি করেছে। সে বুঝাতে চেয়েছে নারীরা এভাবেই নিজেদের ইজ্জত বিলিয়ে দিয়ে উপরের দিকে উঠে। এই লিখা এমন কুৎসিত ইংগিত দেয় যা বাংলাদেশের ক্ষমতার শীর্ষে থাকা নারী নেতৃত্বদেরকেও অপমান করার মত।
হাসনাত আব্দুল হাই এর মত বুদ্ধিবৈশ্যারা নিজের বোনকেও ধর্ষন করতে কুন্ঠিত হবেনা।
এদের হাতে পৃথিবীর কোন নারীই নিরাপদ নয়।
আরিফ জেবতিক নাকি হাসনাত আবদুল হাইকে মাদারচোদ বলেছেন। যে লোক নারীদের সরাসরি কটাক্ষ করে এমন লিখা লিখতে পারে তাকে মাদারচোদ গালি দেয়াটা অনেক কম হয়ে যায়। পৃথিবীর তাবৎ গালিও কম পড়ে যায়।
অনেকেই বলেন আমরা নাকি গালিবাজ।
স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তির ছেলেরা গালিবাজ। তারা যুক্তি বোঝেনা গালি বোঝে।
হ্যা আমরা সত্যই গালিবাজ। আমরা মাদারচোদ কে মাদারচোদ বলার সাহস রাখি।
মনে পড়ে গেল এক গুন্ডার কথা।
নাদের গুন্ডা। যে সবসময় গুন্ডামী করে বেড়াতো। একাত্তরে মালীটোলায় প্রথম শটগান হাতে রাস্তায় নামে সে। পাকিস্তানীদের বিপক্ষে প্রথম গুলি চালায় এই নাদের গুন্ডা। নাদের গুন্ডার মৃত্যু হয় ক্যান্টমেন্টে, পাকিস্তানি আর্মি দের প্রচন্ড অত্যাচারে।
তারপরও শেষ নিঃশ্বাস ফেলা পর্যন্ত সে বলতে থাকে:
আমি জয় বাংলার লোক। আমি জয় বাংলার
লোক।
বঙ্গবন্ধু তার মাকে বলেছিলেন সোনার অক্ষরে লেখা হবে তোর ছেলের নাম।
আমরা সুশীলতার আড়ালে বুদ্ধিবৈশ্যা চাইনা। আমরা গালীবাজ গুন্ডাদেরই সমর্থন করি।
যারা তার বোনের ইজ্জত লুণ্ঠনের প্রতিবাদে আজ শাহবাগে সোচ্চার।
আমরা শুয়োরের সাথে সহবাসের ফতোয়াকে অস্বীকার করি।
লিংক: Click This Link
কৃতজ্ঞতা: সিডাটিভ বৃত্ত ও রাসেল রহমান। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।