আমি বাজে ছেলে, আমি লাষ্ট বেঞ্চি, আমি পারবো না ! ১)বেদনাজলে ডুবে জেগে থাকি! জেগে আমাদের পাড়ার আশ্চর্য ফড়িং। ফড়িং ডানায় সকালের রোদ। রোদ ছুলেই তোকে ছোয়ার আনন্দ। আনন্দে কিশোরীর ছোট্ট বেণী! সেখানে ঘাসদের বাস! চুপ থাকো, এখানে ঘুমরত চাঁপাফুল আর পাখিদের যৌথখামার! অথচ, এত সব সুখ ঘুম ভেঙ্গে দিয়ে গড়িয়ে যায় বিষাদ প্রকল্পের দিকে , অসহ্য অসুখী আকাশ! ২) গড়িয়ে গড়িয়ে যায় নৈঃশব্দসন্ধ্যা সমুদ্রের দিকে, বালুতটে বেজে ঊঠে ব্যথার ভায়োলিন, বুকে অথবা চোখে; সে এক আশ্চর্য কবিতা! আঙ্গুল গলে পড়ে ওক গাছের একাকী ছায়া! রাতের বুকে শুয়ে পড়ে কে শেখায় বিষের রঙ নীল; ডায়েরী পাতায় স্মৃতির দেরাজ। বহুতল বেদনার নিচে হাসফাস করে ঊড়ান গাংচিল! অসম্ভব স্বেচ্ছামৃত্যুর দিকে হাত বাড়ানোর পরে , কিছু বিষাদ উড়ে গেলে, পুড়ে যায় প্রিয় ডায়েরী! কে জানে, ডায়েরীর পাতায় লেখা ছিলো কিনা আত্মহত্যাপ্রবণ ভায়োলিনের বিষন্নতা!! ৩)প্রতিটি অসুখের পিছনে অসংখ্য গল্প লুকিয়ে থাকে! উৎসর্গ: অন্ধকার রাতে নিজস্ব নক্ষত্রের পাহারায় অনেক চেনা কবরের অচেনা অন্ধকারে কংকালের গলা জড়িয়ে ধরি মা, আমার গায়ে খুব জ্বর!’- (সুমন প্রবাহন) একজন স্বেচ্ছামৃত্যুগ্রহণকারি, যিনি চেনা কবর জড়িয়ে তাকিয়ে থাকে নক্ষত্রের দিকে আর সংকেত পাঠাচ্ছে আমাদের দিকে -'' ভাড়াড়ের শূন্যতার ভেতর বেঁচে থাকো।'' আমরা বেঁচে থাকি অর্থহীন, ভীত, যুদ্ধহীন, ডানাওয়ালা ঘোড়াহীন!- মৃমা!
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।