....বিষয়টিকে অনেকেই রাজনৈতিক বলতে চাইলেও আসলে তা না। আমি বলবো বিষয়টা 'মানবিক'। বলছিলাম রোহিঙ্গা শরণার্থীদের কথা। কতগুলো নৌকা, তার মধ্যে ঠাসা কতোগুলো ভাগ্যবিড়ম্বিত মানুষ, বলা ভাল কতোগুলো নারী ও শিশু।
নৌকার ভেতরের মানুষগুলোর আতংকিত ছবি দেখছি, আর আমার মনে পড়ে যাচ্ছে একাত্তরে নিজেদের শরণার্থী জীবনের কথা।
এভাবেই নৌকায় করে আমরা ভেসে গিয়েছিলাম আশ্রয়ের সন্ধানে। তবে ওদের চেয়ে ভাগ্য আমাদের ভাল ছিল। আমাদের আশ্রয় একটা মিলেছিল। আর সেই শক্তির জোরেই আজ স্বাধীনতার ৪১ বছর পরও মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছি।
কিন্তু আজকের এই নৌকার মানুষগুলো? ওদের পরিচয় আজ রাজনৈতিক, তাই তাদের আশ্রয় কোথাও নেই।
তাদের নিয়ে খেলা চলছে, ভীষণ অমানবিক এক খেলার ক্রীড়নক ওরা। তাই তাদের ধরে ধরে পুশব্যাক করা হচ্ছে সেই দেশে, যেখান থেকে প্রাণের ভয়ে ওরা পালিয়ে এসেছে। জীবন কাটছে সমুদ্রে ভাসতে ভাসতে। কিন্তু কতদিন? কতদিন ওরা এভাবে বাঁচতে পারবে?
আজই খবরে পড়লাম, একটি ছয় সপ্তাহের শিশু পাওয়া গেছে রোহিঙ্গাদেরই একটি ভাসমান নৌকায়। মা-বাবা জানেন, তারা ঠাঁই পাবেন না এই দেশে।
নিজেদের জীবন তাই তারা সঁপে দিয়েছেন ভাগ্যের হাতে, আর শিশুটিকে রেখে গেছেন হয়তো এই আশায় যে, কারও না কারও সুনজর হয়তো বা পড়বে এই শিশুটির ওপর, প্রাণে বেঁচে যাবে তাদের সন্তান।
হায়রে মাতৃ হৃদয়, হায়রে মানুষ! সবচেয়ে বড় তোর কাছে রাজনীতি? মানবিকতার এতোটুকু ঠাঁইও নেই তোর কাছে?????
বিষয়টিকে অনেকেই রাজনৈতিক বলতে চাইলেও আসলে তা না। আমি বলবো বিষয়টা 'মানবিক'। বলছিলাম রোহিঙ্গা শরণার্থীদের কথা। কতগুলো নৌকা, তার মধ্যে ঠাসা কতোগুলো ভাগ্যবিড়ম্বিত মানুষ, বলা ভাল কতোগুলো নারী ও শিশু।
নৌকার ভেতরের মানুষগুলোর আতংকিত ছবি দেখছি, আর আমার মনে পড়ে যাচ্ছে একাত্তরে নিজেদের শরণার্থী জীবনের কথা। এভাবেই নৌকায় করে আমরা ভেসে গিয়েছিলাম আশ্রয়ের সন্ধানে। তবে ওদের চেয়ে ভাগ্য আমাদের ভাল ছিল। আমাদের আশ্রয় একটা মিলেছিল। আর সেই শক্তির জোরেই আজ স্বাধীনতার ৪১ বছর পরও মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছি।
কিন্তু আজকের এই নৌকার মানুষগুলো? ওদের পরিচয় আজ রাজনৈতিক, তাই তাদের আশ্রয় কোথাও নেই। তাদের নিয়ে খেলা চলছে, ভীষণ অমানবিক এক খেলার ক্রীড়নক ওরা। তাই তাদের ধরে ধরে পুশব্যাক করা হচ্ছে সেই দেশে, যেখান থেকে প্রাণের ভয়ে ওরা পালিয়ে এসেছে। জীবন কাটছে সমুদ্রে ভাসতে ভাসতে। কিন্তু কতদিন? কতদিন ওরা এভাবে বাঁচতে পারবে?
আজই খবরে পড়লাম, একটি ছয় সপ্তাহের শিশু পাওয়া গেছে রোহিঙ্গাদেরই একটি ভাসমান নৌকায়।
মা-বাবা জানেন, তারা ঠাঁই পাবেন না এই দেশে। নিজেদের জীবন তাই তারা সঁপে দিয়েছেন ভাগ্যের হাতে, আর শিশুটিকে রেখে গেছেন হয়তো এই আশায় যে, কারও না কারও সুনজর হয়তো বা পড়বে এই শিশুটির ওপর, প্রাণে বেঁচে যাবে তাদের সন্তান।
হায়রে মাতৃ হৃদয়, হায়রে মানুষ! সবচেয়ে বড় তোর কাছে রাজনীতি? মানবিকতার এতোটুকু ঠাঁইও নেই তোর কাছে????? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।