আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

তিন বছর বয়সী সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন এক তরুণী

তিন বছর বয়সী সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন এক তরুণী। এটাই ছিল এই সপ্তাহের টাইম ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদ। ‘স্নেহময় অভিভাবকত্ব’ শিরোনামের প্রতিবেদনটির জন্য তোলা হয়েছিল ছবিটি। আর এটা প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই বিতর্কে জড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের খ্যাতনামা এই ম্যাগাজিনটি। অনেকেই উত্সাহিত করেছেন সন্তানের প্রতি মায়ের স্নেহময়তাকে।

আবার অনেকেই প্রকাশ করেছেন ভীত ও সন্দেহমূলক অভিব্যক্তি। টাইম ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে উঠে আসা ২৬ বছর বয়সী সেই নারীর নাম লিন গ্রুমেট। লস অ্যাঞ্জেলেসনিবাসী গ্রুমেট তাঁর তিন বছর বয়সী সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়ানোর বিষয়টিকে খুবই স্বাভাবিক ও জৈবিক ব্যাপার বলে অভিহিত করেছেন। এমনকি তাঁর মা তাঁকে ছয় বছর অবধি বুকের দুধ খাইয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘মানুষকে বুঝতে হবে যে এটা জৈবিকভাবে খুবই স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। মানুষ এটা যত বেশি দেখবে, ততই আমাদের সংস্কৃতিতে এটা স্বাভাবিক বলে বিবেচিত হবে।

আমি এখন তেমনটাই আশা করছি। আমি চাই মানুষ এটা দেখুক। ’ তবে টাইম ম্যাগাজিনের এই প্রচ্ছদ নিয়ে জোর সমালোচনা চলছে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলোতে। এটা যৌন-রসাত্মক কৌতুকের উদ্রেক করবে বলে মত দিয়েছেন কেউ কেউ। আবার কেউ কেউ মনে করছেন, শিশুটি যখন বড় হবে, তখন তাকে অনেক বিদ্রূপের মুখে পড়তে হবে।

বাল্যকাল পেরিয়ে যাওয়ার পরও বুকের দুধ খাওয়াটা ঠিক কি না, এসব বিষয়েও সন্দেহ প্রকাশ করেছেন অনেকে। আরকানসাস নিবাসী ছয় সন্তানের জননী ববি মিলার বলেছেন, ‘এমনকি একটা গরুও জানে কখন তার সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়ানোর অভ্যাস ত্যাগ করা দরকার। ’ আর প্রচ্ছদটি সম্পর্কে তাঁর অভিমত, ‘এটাকে কেন এখানে আনতে হবে? এটা হাস্যকর। ’ বিপরীতে টাইম ম্যাগাজিনের পক্ষেও দাঁড়িয়েছেন শিশুযত্ন-বিষয়ক কিছু সংগঠন। বেস্ট ফর বেবিস নামের একটি সংগঠনের সহপ্রতিষ্ঠাতা বেটিনা ফোর্বস বলেছেন, ‘এই প্রচ্ছদটা মূলধারার আমেরিকানদের কিছুটা কম রোগে ভুগতে সাহায্য করবে।

নারীরা তাদের যেকোনো বয়সী সন্তানকেই বুকের দুধ খাওয়াতে পারেন। আর এসব বিষয় নিয়ে কথা বলার উপযুক্ত সময় এটাই। সু্ত্রঃ প্রথম আলো/বিবিসি অনলাইন তিন বছর বয়সী সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন এক তরুণী। এটাই ছিল এই সপ্তাহের টাইম ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদ। ‘স্নেহময় অভিভাবকত্ব’ শিরোনামের প্রতিবেদনটির জন্য তোলা হয়েছিল ছবিটি।

আর এটা প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই বিতর্কে জড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের খ্যাতনামা এই ম্যাগাজিনটি। অনেকেই উত্সাহিত করেছেন সন্তানের প্রতি মায়ের স্নেহময়তাকে। আবার অনেকেই প্রকাশ করেছেন ভীত ও সন্দেহমূলক অভিব্যক্তি। টাইম ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে উঠে আসা ২৬ বছর বয়সী সেই নারীর নাম লিন গ্রুমেট। লস অ্যাঞ্জেলেসনিবাসী গ্রুমেট তাঁর তিন বছর বয়সী সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়ানোর বিষয়টিকে খুবই স্বাভাবিক ও জৈবিক ব্যাপার বলে অভিহিত করেছেন।

এমনকি তাঁর মা তাঁকে ছয় বছর অবধি বুকের দুধ খাইয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘মানুষকে বুঝতে হবে যে এটা জৈবিকভাবে খুবই স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। মানুষ এটা যত বেশি দেখবে, ততই আমাদের সংস্কৃতিতে এটা স্বাভাবিক বলে বিবেচিত হবে। আমি এখন তেমনটাই আশা করছি। আমি চাই মানুষ এটা দেখুক। ’ তবে টাইম ম্যাগাজিনের এই প্রচ্ছদ নিয়ে জোর সমালোচনা চলছে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলোতে।

এটা যৌন-রসাত্মক কৌতুকের উদ্রেক করবে বলে মত দিয়েছেন কেউ কেউ। আবার কেউ কেউ মনে করছেন, শিশুটি যখন বড় হবে, তখন তাকে অনেক বিদ্রূপের মুখে পড়তে হবে। বাল্যকাল পেরিয়ে যাওয়ার পরও বুকের দুধ খাওয়াটা ঠিক কি না, এসব বিষয়েও সন্দেহ প্রকাশ করেছেন অনেকে। আরকানসাস নিবাসী ছয় সন্তানের জননী ববি মিলার বলেছেন, ‘এমনকি একটা গরুও জানে কখন তার সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়ানোর অভ্যাস ত্যাগ করা দরকার। ’ আর প্রচ্ছদটি সম্পর্কে তাঁর অভিমত, ‘এটাকে কেন এখানে আনতে হবে? এটা হাস্যকর।

’ বিপরীতে টাইম ম্যাগাজিনের পক্ষেও দাঁড়িয়েছেন শিশুযত্ন-বিষয়ক কিছু সংগঠন। বেস্ট ফর বেবিস নামের একটি সংগঠনের সহপ্রতিষ্ঠাতা বেটিনা ফোর্বস বলেছেন, ‘এই প্রচ্ছদটা মূলধারার আমেরিকানদের কিছুটা কম রোগে ভুগতে সাহায্য করবে। নারীরা তাদের যেকোনো বয়সী সন্তানকেই বুকের দুধ খাওয়াতে পারেন। আর এসব বিষয় নিয়ে কথা বলার উপযুক্ত সময় এটাই। সু্ত্রঃ প্রথম আলো/বিবিসি অনলাইন  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।