ভালবাসি, ভালবাসি, ভালবাসি, ভালো থেকো উড়ন্ত প্রজাপতি। পাগলাগারদের ডাক্তার এক পাগলের কাছে গিয়ে বলল - আপনার জন্য একটা সুসংবাদ আর একটা দুঃসংবাদ আছে। কোনটা আগে শুনতে চান?
পাগল ফিচ করে হেসে - সুসংবাদটাই আগে বলেন।
ডাক্তার - সুসংবাদটা হলো, আপনি আজ যে দুঃসাহসিক কাজ করেছেন, হাসপাতালের পুকুরে ডুবন্ত আরেক পাগলকে যেভাবে ঝাপিয়ে পড়ে উদ্ধার করেছেন, তাতে আমরা নিশ্চিত আপনি আর পাগল নন। আপনি সুস্থ হয়ে গেছেন।
এবার আপনি নিশ্চিন্তে বাড়ি যেতে পাড়েন।
পাগল - আর দুঃসংবাদটা কি?
ডাক্তার - দুঃসংবাদটা হচ্ছে, আপনি যে পাগলকে পানি থেকে উদ্ধার করেছিলেন, সে পরবর্তিতে আত্মহত্যা করেছে পুকুরের পাশের আমগাছের সাথে গলায় দড়ি দিয়ে।
পাগল আবারো ফিচ করে হেসে - আরে না! ও তো নিজে গলায় দড়ি দেয় নাই। পুকুর থিকা উঠানোর পর দেখলাম ব্যাটা ভিজা পুরা চুপচুপা হইয়া রইছে, তাই আমিই ওরে আম গাছের লগে লটকাইয়া শুকাইতে দিছিলাম
স্বামী আর স্ত্রী এর মধ্যে ঝগড়া হবার পর
স্বামীঃআমার ভিতরের পশুকে বাইরে নিয়ে আসতে বাধ্য করোনা!!!
স্ত্রীঃহেহ... আমি মনে হয় ইন্দুর ভয় পাই
বনের এক রাস্তার মাঝে এক সিংহ শুয়ে আছে, তা দেখে খুবি ভয়ে ভয়ে একটা শিয়াল তার কাছে গিয়ে জিজ্ঞেশ করল-
শিয়ালঃ -হুজুর আপনি এই অবেলায় রোদের মাঝে মাঝ রাস্তায় শুয়ে আছেন যে?
সিংহঃ – আরেহ সাধে কি শুয়ে আছি! গুলি লেগেছে উঠতে পারছি না।
….
…..
শিয়ালঃ – তাই বলে তোর বাবার
রাস্তা মনে করে শুয়ে থাকবি নাকি!
একবার গভীর বনে তিন পিঁপড়া বসে আড্ডা দিচ্ছিল।
। এই সময় তাদের সামনে দিয়ে একটা হাতি হেঁটে যাচ্ছে। ।
প্রথম পিঁপড়াঃ “চল, শালারে মেরে গুম করে ফেলি!!”
দ্বিতীয় পিঁপড়াঃ “আরে থাক, মেরে ফেলার দরকার নেই!! এর চেয়ে চল মেরে হাত পা ভেঙ্গে দেই!!”
তৃতীয় পিঁপড়াঃ “আরে থাক থাক!! মাফ কইরা দে!! আমরা তিনজন, আর বেচারা একলা!! : P
সামাজিক বিজ্ঞান ক্লাসে
টিচারঃ অই আবুল বলতো পারিবারিক সমস্যার প্রধান কারন কি ?
অনেক চিন্তা করে !!!!
↓
↓
↓
↓
↓
↓
আবুল: স্টার প্লাস, সনি, জি টিভি, স্টার জলসা, জি বাংলা
(collected) ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।