পিনপতন নিস্তধ্বতা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে তেরো হাজার শিক্ষার্থী বর্তমান। তার মধ্যে যদি মাত্র ৩০/৩৫ জন বাম মশাল মিছিল করে শ্লোগান দেয়, ‘ভিসি তুই কবে যাবি’? সেটা সাধারণ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন বা কন্ঠ হতে পারে না। আর এটা মূলত শিক্ষকদের রাজনীতি। এখানে ছাত্রলীগ কিংবা সাংস্কৃতিক জোট কারোরই আশা উচিত না। শরীফ এনামুল কবিরের পা যেমন পরিষ্কার না খন্দকার মুস্তাহিদ কিংবা নাসিম আখতার হোসাইনের পা ও পরিষ্কার না।
যার পাই চাটুক, ময়লা সবার মুখেই লেগে আছে। তাই সাংস্কৃতিক জোট কিংবা ছাত্রলীগ কেউই ধোয়া তুলসি পাতা না। ছাত্রলীগ মারলেও মার খাওয়ার জন্য উস্কানিটা সংস্কৃতি কর্মীরাই দিয়েছে। খোলা কিংবা মিডিয়ার চোখে আমরা বাইরে থেকে রাজনৈতিক অভিনয় দেখে ‘হায় হায়’ করছি, ভেতরের রাজনীতিটা সচেতনভাবে এড়িয়ে যাওয়া হচ্ছে। আর ক্যাম্পাসের বাইরে যারা আছেন, বিতাড়িত কিংবা সাবেক শিক্ষার্থী।
তাদের লম্বা নাকটা এ যাত্রায় না বুঝে না বাড়ানোটাই সুখকর হবে! কারন অধিকার ছাড়িয়া দিয়া অধিকার রাখিতে চাইবার মতো বিড়ম্বনা আর নাই!
*ছবি বাংলানিউজ২৪ডটকম থেকে নেয়া ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।