আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

হিট স্ট্রোক কী এবং কেন হয়?

অদ্ভুত আঁধার আজ পৃথিবীতে গ্রীষ্মে পরিবেশের তাপমাত্রা অনেক বেড়ে যায়। আশেপাশের তাপমাত্রা ঋতু পরিবর্তনের সাথে পরিবর্তিত হলেও আমাদের দেহের যে অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা আছে তা নির্দিষ্ট। ঋতু পরিবর্তনের সময় তাপমাত্রার পরিবর্তন হলে দেহ চেষ্টা করে তার অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা অপরিবর্তিত রাখতে। গ্রীষ্মের গরমে আশেপাশের তাপমাত্রা বেড়ে গেলেও দেহ তার নির্দিষ্ট তাপমাত্রা বজায় রাখার জন্য ঘাম নিঃসরণ করে। ঘাম বাষ্পীভূত হয়ে শরীরকে শীতল করে।

আর্দ্রতা বাড়লে শরীর গরম হয়ে যায় আর ঘামের বাষ্পীভূত যাওয়ার ক্ষমতা কমে যায়। ফলে দেহের তাপমাত্রা বাড়তে থাকে অর্থাৎ শরীর গরম হয়ে যায় এবং শরীর গরম হলেই হিট স্ট্রোক হয়। দেহের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রী (১০৪ ফারেনহাইট) হয়ে গেলে মারাত্মক হিট স্ট্রোকের আশংকা থাকে। মাঝে মাঝে দেহের তাপমাত্রা বেড়ে ১০৬ ফারেনহাইটের কাছাকাছিও হয়ে যেতে পারে! হিট স্ট্রোক থেকে রক্ষা পেতে নিম্নোক্ত বিধি অনুসরণ করা বাঞ্ছনীয় - প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। রোদ এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।

রোদে কাজ করতে হলে কাজের ফাঁকে ফাঁকে পানি পান করুন এবং রোদে বের হলে ছাতা ব্যবহার করুন। কিছু পানীয়, যেমন – অ্যালকোহল, চা, কোমল পানীয় প্রভৃতি পরিহার করুন। দিনে দু’বার গোসল করতে পারেন। ঢিলেঢালা হাল্কা রঙের সুতির কাপড় পরিধান করুন ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।