মিথ্যার চেয়ে সত্য বলা কঠিন। এই কঠিন কাজটিই করে যাচ্ছি এবং যাবো শিরোনাম দেখেই পোস্টদাতাকে মানসিক রোগী ভাবা স্বাভাবিক। কারন সুস্থ মস্তিস্কে কারো মরন কামনা করা যায় না। কিন্তু যুগে যুগে এটাই নিয়ম। বৃহত্তর স্বার্থে মানবিকতাকে বিসর্জন দিতে হয়।

বর্তমানে আমাদের দেশে যেই অস্থিতিশীল রাজনীতি চলছে তাকে স্বাভাবিক পর্যায়ে আনতে কিছু লোকের গুম হওয়া আবশ্যক। তালিকায় প্রথম আছেন - - - - # গোলাম আযম, মুজাহিদী, নিজামী, সাকাচৌ - চিহ্নিত এই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকার্য ঝুলে আছে অনেকদিন। বাচ্চু রাজাকার আইন শৃংখলা বাহিনীর চোখে ধুলো দিয়ে পালিয়ে গেল। (নিন্দুকেরা কয় এখানে নাকি ঘুষের ব্যাপার স্যাপার আছে) এদেরকে আইনের আওতায় এনে দেশের কোটি টাকা খরচ না করে গুম করে ফেলা উচিত। দেশের টাকা ও সময় দুটোই বাচবে এবং ওদেরকে কেন্দ্র করে দুটি দলের নোংরামিও বন্ধ হবে।

# যুদ্ধাপরাধীদের গুম করার আগে মানবধিকার কমিশনের চেয়ারম্যানের মুখে কস্টেপ লাগাতে হবে। # লীগ ও দলের চিহ্নিত দশের অধিক মামলার আসামীদেরকে বিচারের আওতাধীন আনার চেস্টা হাস্যকর। প্রকাশ্যে খুন করেও ওরা রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে ক্ষমাপ্রাপ্ত হয়। ওদের গুম করে ফেলাই শ্রেয়। আর শিবির কর্মীদের গুম করার জন্য লীগ কর্মীরাই যথেস্ট।

বুড়ো অথর্ব না হলে রাষ্ট্রপতিরও গুম কামনা করতাম। # শেয়ার বাজারের নিম্নগতি ঠেকাতে অক্ষম অর্থমন্ত্রী ও আঙ্গুল ফুলে বটগাছ দরবেশ বাবার বিচার কখনো হবে না, তাই লাখ লাখ ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীকে পথে বসানোর দায়ে উনাদেরকেও গুম করা হোক। # গত ১০ বছরের মধ্যে এখন বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমের খেলার মান সবচেয়ে ভালো পর্যায়ে আছে। ব্যক্তিগত স্বার্থ উদ্ধারের জন্য লোটা কামাল কর্তৃক ওদের পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে লোটাকেও গুম করা উচিত। শেয়ার মার্কেটেও কিন্তু লোটার সাফল্য অভাবনীয়।

তার বন্ধ কারখানার শেয়ারের মূল্য ৫০ গুন বেড়েছে। ওর গুম হওয়া ফরযে কেফায়া। # আমাদের ফ্রানফ্রিয় প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলীয় নেত্রীকে গুম না করে ৩০ দিন একি রুমে আটকে রাখা হোক যাদের উনাদের ব্যক্তিগত সম্পর্কের কিছু উন্নয়ন ঘটে এবং আমরা পাটা-পুতার ঘষাঘষিতে মরিচের মত পিস্ট না হই। সবাই ভালো থাকুন আর কারো কোন ধরনের অনুভূতিতে আঘাত প্রাপ্ত হইলে আমি আন্তরিক ভাবে দু:খিত। ।