সুনীতি আর দুর্নীতি শব্দ দুটির ব্যবহারের দিক থেকে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সু টা বাদ দিয়ে দ্বিতীয় অংশ দু' এর ব্যবহার যত্রতত্র। আর এটি বেশী আমাদের রাজনীতিবিদ এবং প্রশাসনের সর্বস্তরে। ভালো রাজনীতিবিদ এবং প্রশাসনে সৎ কর্মকর্তা বা কর্মচারী জোনাক পোকার আলো দিয়ে খুজেও পাওয়া যাবে না। তো সেই দুর্নীতির একটা অভিযোগ তুলেছে বিএনপি তাও কার বিরুদ্ধে ক্লিন চিট পাওয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে শুধু তাতেই বিএনপি ক্ষ্যান্ত হননি তার পদত্যাগও দাবী করেছেন। কিন্তু তারা কি জানে না প্রধানমন্ত্রী এতটাই ক্লিন যে তার বিরুদ্ধে কোন মামলা কোথাও নেই।
সব মামলা তার সরকারের বিশেষ একটি কমিটি তুলে নিয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ । ছ্যা ছ্যা দেশটা যে কোথায় গেল। তবে শেখ হাসিনার মামলা তুলে নেয়া হয়েছে অন্যদিকে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মামলা তোলা হয়নি- কিন্তু মামলা দুজনের বিরুদ্ধে আছে। তবে কে কতোটা সৎ এবং কার পরিবার কতোটা অসৎ বা কার মামলা কতোটা সত্য আর কতোটা মিথ্যা তা যদি জনগণের প্রত্যাশিত অবিতর্কিত আইন আদালতের মাধ্যমে শেষ হতো তাহলে বোঝা যেত কিন্তু তা বোধহয় আর এ জনমে হবে না।
যাইহোক বাংলাদেশ তো তাই এইডাই আমাকে চুতিয়ার জনগণের কপালে আছে। আমরা শালা কপাল পোড়া জনগণ। আমাগোর কিচ্ছু হবে না। সব ঐ দেশ দরদী রাজনীতিবিদরা , ব্যবসায়ীরা, প্রশাসন যন্ত্রের লোকেরা এবং তাদের দেশী বিদেশী সহচররা নিয়ে যাবে- ভাইজনগণসব এখনও কি আমাগোর চেতন ফেরার সময় হয়নি ! ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।