Engineer Ashikujjaman Ashik সুস্থ জীবনযাপনে ওজন এক বিশেষ শত্রু। একবার দেহের ওজন বৃদ্ধি পেলে সহজেই তা কমানো যায় না। আবার যাদের বয়স ৩০-ঊর্ধ্ব, তাদের জন্য বেশ কঠিন কাজ ওজন কমানো। তবে আমরা যদি খাবার গ্রহণে কিছু সতর্কতা মেনে চলি তবেই ওজন কমানো এবং নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
-খালি পেটে সকালে এক গ্ল্লাস কুসুম গরম পানিতে এক চা চামচ মধু ও এক পিস লেবু দিয়ে খেয়ে নিন।
-প্রতিবেলা খাওয়ার আগে এক গ্লাস পানি পান করবেন।
-আঁশবহুল খাবার বেশি করে খাবেন।
-মাংস বা নদীর মাছের পরিবর্তে সামুদ্রিক মাছ বেছে নিন।
-প্রতিবেলা খাওয়ার পর এক কাপ চা (দুধ, চিনি ছাড়া) পান করুন।
-জুসের পরিবর্তে বেশি করে মৌসুমি টকজাতীয় ফল খাবেন।
-রাত ৮টার পর খাবার না খাওয়াই উচিত।
-রাতে ঘুমের আগে এক গ্ল্লাস পানিতে দুই চা চামচ ইসবগুলের ভুসি দিয়েই খেয়ে নিন।
-নিয়মিত ব্যায়াম করুন
দাওয়াত কিংবা ভূরিভোজে
দাওয়াত এড়াতে না পারলে আমরা যা করব তা হল-
-খাওয়ার আগে এক গ্লাস পানি পান করব।
-খাবারে পর্যাপ্ত সালাদ যোগ করব।
-মাংসের চর্বি যতটা সম্ভব বাদ দিয়ে খাব।
-ঘরে ফিরেই এক গ্লাস কুসুম গরমপানিতে অর্ধেক লেবুর রস দিয়ে পান করব।
-ঠাণ্ডা পানি বা কোনো রকম সফট ড্রিংকস পান করব না।
-দুপুর বা রাতে যে বেলাতে দাওয়াত খাব, সেদিন অন্য বেলায় খুব সামান্য খাবার খাব।
আসুন আমরা স্থূলতাকে ভয় না পেয়ে সহজভাবে একে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করি। কারণ স্থূলতা বা ওজনাধিক্য থেকে পরবর্তীতে বিভিন্ন বিশেষ করে ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, হাইপারটেনশন ইত্যাদি রোগ দেখা দিতে পারে।
এক্ষেত্রে ব্যক্তির ইচ্ছার সাথে সাথে বন্ধুত্বের পরিবেশও একান্ত কাম্য।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।