আমি কল্পনাবিলাসী । আইনস্টাইন বলেছিলেন,"Imagination is better than the knowledge." আমার অভ্যাসের সাথে তাঁর কথাটা যখন মিলেই গেল, তাই ভাবলাম কল্পনা করেই জীবনটা কাটিয়ে দেই । প্রশ্ন করা আমাদের একটা সহজাত বৈশিষ্ট্য । জানার জন্য ,জ্ঞানার্জনের জন্য আমাদের প্রশ্ন করতেই হয় । যেদিন থেকে প্রকৃতির ব্যপারে মানুষের সঠিকভাবে প্রশ্ন করার যোগ্যতা হল এবং তার উত্তর খোঁজায় একাগ্রচিত্তে নিজেকে নিয়োজিত করলো সেদিন থেকে বিজ্ঞানের জন্ম ।
তাই আমরাও আজ থেকে প্রশ্নে প্রশ্নে বিজ্ঞান শিখবো ।
প্রশ্ন-১//বিজ্ঞান কি ?
=>বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অনুসরণের মাধ্যমে অর্জিত বিশেষ জ্ঞান ।
প্রশ্ন-২//বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি কি ?
=>বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি হল একটা ধারাবাহিক প্রক্রিয়া । যথা-
i.প্রশ্ন করা ।
ii.উক্ত প্রশ্নের উত্তর হিসেবে এক বা একাধিক যৌক্তিক অনুমান করা ।
যাকে হাইপোথিসিস বলে ।
iii.উক্ত হাইপোথিসিসের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য বার বার পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষা করা ।
iv.পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষায় প্রাপ্ত ফলাফলের ভিত্তিতে প্রয়োজনে হাইপোথিসিসগুলো সংশোধন করা ।
v.প্রতিটি পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষায় সফল হলে হাইপোথিসিসগুলো পরবর্তী অমিল পাওয়ার পূর্ব পর্যন্ত তত্ত হিসেবে গ্রহন করা ।
এখানে প্রতিটি পদক্ষেপ পর্যায়ক্রমে অনুসরণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
প্রশ্ন-৩//বৈজ্ঞানিক থিউরী কি ?
=>বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির পরীক্ষায় পাশ করা তত্তগুলোই থিউরী ।
প্রশ্ন-৪//বৈজ্ঞানিক থিউরীর মূল ভিত্তি কি ?
=>গাণিতিক যুক্তি ,পর্যবেক্ষণ ও প্রয়োগ যোগ্যতা ।
প্রতিটি তত্ত গানিতিকভাবে প্রমানিত ও তা পর্যবেক্ষণ সিদ্ধ হতে হবে । সেই সাথে যথাযথভাবে তার প্রয়োগযোগ্যতা থাকতে হবে । ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।