আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নবী পরিবারের(আঃ) শানে পবিত্র কোরানের আয়াত

আসুন আমরা ২টি ভারী বস্তু আল্লাহর কুরান ও রাসুলের(সাঃ) পরিবারকে(আঃ) অনুসরন করি। নবী পরিবারের(আঃ) শানে পবিত্র কোরানের আয়াত সুরা আল-বাকারাহ,আয়াত # ১৮৯ “ পশ্চাত দিক দিয়া তোমদের ঘরে প্রবেশ করাতে কোন পুন্য নাই;কিন্তু পুন্য আছে কেহ তাকওয়া অবলম্বন ক্রিলে। সুতরাং তোমরা দ্বার দিয়া ঘরে প্রবেশ কর”। আলী ইবনে কুমী নিজের তাফসীরে বর্ননা করিয়াছেন যে,এই আয়াত হযরত আলীর(আঃ) শানে নাযিল হইয়াছে। প্রমানস্বরুপ আল্লাহর রাসুল(সাঃ) ফরমাইলেন যে,আমি জ্ঞানের নগরী এবং আলী উহার দরযা(ইয়া নাবিউল মাওউদ্দাহ,পৃঃ৬৫,মানাকেবে শাহার আশুব ২য় খন্ড,পৃঃ৩৪;তাফসীরে কুমি,১ম খন্ড,পৃঃ৬৮)।

সুরা আলে ইম্রান,আয়াত # ৩৩-৩৪ “আদমকে,নুহকে ও ইব্রাহীমের বংশধর এবং ইমরানের আল্লাহ বিস্বজগতে মনোনীত করিয়াছেন। ইহারা একে অপরের বংশধর । “ বংশানুক্রমে একে অপর হতে বর্নিত হয়েছে যে,খলিফা মামুনুর রশীদ হযরত ইমাম মুসা রেজাকে(আঃ) জিজ্ঞাসা করিলেন যে,খোদা পাক কি হযরত নবী করিমের(সাঃ) বংশধরকে সমস্ত মানবের উপর মরযাদা প্রদান করিয়াছেন?তখন তিনি উত্তর দিলেন যে,আল্লাহতায়ালা হযরত নবী করিমের(সাঃ) বংশধরকে সমগ্র মানবের উপর ফজিলত প্রদান করিয়াছেন। মামুনুর রশিদ জিজ্ঞাসা করিলেনঃকোরানের কোন স্থানে?হযরত ইমাম পাক বলিলেনঃউক্ত আয়াত (সুরা আলে ইম্রান,আয়াত # ৩৩-৩৪)। ইহা এই যে হযরত ইব্রাহীমের(আঃ) বংশধররাই হলেন হযরত নবী করিমের(সাঃ) বংশধর।

এবং আলে ইম্রানের নবীগন ও ইমামগন,হযরতে মরিয়ম(আঃ) ও হযরত ফাতিমা(আঃ)কে বুঝানো হইয়াছে। তাঁহারা ছাড়া আর কেহ এই আয়াতের অন্তর্ভুক্ত নাই। (সুত্রঃতাফসীরে আলী বিন ইব্রাহীম কুমী,১ম খন্ড,পৃঃ১০০;মাজমাউল বায়ান,২য় খন্ড,পৃঃ৪৩৩;শাওয়াহেদুত তানজিল,১ম খন্ড,পৃঃ১১৮)। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।