লেখক/কবি প্রথম ধাপ: প্রথমে ভালো করে ধুয়ে টমেটো আর ডিম ফ্রিজের ডিপে রেখে দিন। ডিমটা রাখার আগে চামুচ দিয়ে সামান্য ফাঁটিয়ে নিবেন।
দ্বিতীয় ধাপ: চুলায় চায়ের পাতিলে গরম পানি বসিয়ে দিন। পানি সামান্য বেশী হলে ভালো। সঙ্গে সামান্য লবন যোগ করুন।
তৃতীয় ধাপ: পানি ফুটতে থাকলে পরে ডিপ ফ্রিজ থেকে সদ্য নামিয়ে রাখা জমাট টমেটো আর ডিম দিয়ে দিন।
চতুর্থ ধাপ: টমেটোর খোসা ফেঁটে আসবে, অপেক্ষা করুন, সেদ্ধ হবার পর একের পর এক কাঁটা চামাচ দিয়ে তুলে প্লেটে রেখে দিন।
পঞ্চম ধাপ: সেদ্ধ হবার পর ডিমও তুলে খোসা ছাড়িয়ে টমেটোর সঙ্গে রেখে দিন।
ষষ্ঠ ধাপ: চুলার জ্বাল কমিয়ে/ বন্ধ করে পানি টুকু ছেকে চায়ের কাপে নিন। টি ব্যাগ ডুবিয়ে, চিনি দিয়ে অপেক্ষা করুন।
সপ্তম ধাপ: এই ফাঁকে সেদ্ধ টমেটোর সঙ্গে সেদ্ধ ডিম লবন মেখে খেয়ে ফেলুন। মনে হয় ভালই লাগবে।
অষ্টম ধাপ: এই বার ভালো করে নেড়ে চায়ে চুমুক দিন
চায়ে টমেটোর ফ্লেভার কোন দিন যে পান্নাই গেরান্টি দিয়ে বলতে পারি। এইবার শুধু টমেটো না ডিমের ফ্লেভারো পাইবেন।
বিদ্র: পুষ্টিবিদেরা কমেন্ট কইরেন কিন্তু জ্ঞান দিবেন না।
আমি কোন বিজ্ঞানি না।
আসল কথা হইলো বাসায় পানির খুব সঙ্কট, পানির ব্যবহার কমাইতে গিয়াই অভিনব এই আবিষ্কার। গত কালকে চার মগ পানি দিয়ে গোসলের অভিজ্ঞতা ও পদ্ধতি বর্ণনা করে একটা পোস্ট দিতে চাইছিলাম, কিন্তু বই মেলায় যাবার তাড়া থাকায় চার মগ পানি দিয়ে অভিনব কায়দায় গোসল করে খুব দ্রুত মেলায় চলে যাই, ফিরে আসার পর আর পোস্ট দেবার এনার্জি পাই নাই। সেই পোস্ট আর দেওয়া হবে কিনা বলতে পারছিনা। তবে সবার কাছে একটাই অনুরোধ আমার আবিষ্কৃত অভিনব পদ্ধতির চা খেয়ে ভাল লাগলে ওয়াসারে একটু ভালোকইরা ঝাইরেন..............হে হে ..!
ব্যাচেলর রান্না ঘরেরে গোপনিয়তা বজায় রাখতে পোস্টে কোন ছবি দেওয়া গেলনা।
) ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।