আমি একজন ছাএ ঢাকার যানজট সমস্যা প্রকট। ঢাকাবাসীকে যানজটের কবল থেকে মুক্ত করতে বর্তমান সরকার যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। মিরপুর বনানী ফ্লাইওভার, মিরপুর-এয়ারপোর্ট ফ্লাইওভার, বনানী ওভারপাস নির্মাণের মাধ্যমে নগরবাসীকে কিছুটা হলেও যানজটের কবল থেকে মুক্ত করেছেন। ঢাকা শহরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এয়ারপোর্ট রোড। এ ফ্লাইওভার দিয়ে বৃহত্তর মিরপুরে বসবাসকারী লাখ লাখ মানুষ ঢাকা সেনানিবাসের ওপর দিয়ে এয়ারপোর্ট রোডে যাতায়াত করতে পারছেন।
দুরুত্ব প্রায় ১১ কিলোমিটার কমে গেছে। পাশাপাশি থাকছে না কোন যানজটের ঝামেলা। মিরপুর বনানী ফ্লাইওভারের ফলে বৃহত্তর মিরপুরবাসী ঢাকা সেনানিবাসের মধ্যে দিয়ে বাধাহীনভাবে ১৫-২০ মিনিটের মধ্যে এখন বিমান বন্দর পৌঁছতে পারছেন। এটি ঢাকার নান্দনিক সৌন্দর্যও বৃদ্ধি করেছে। বর্তমানে মিরপুর থেকে বিমানবন্দর রোডে যেতে হলে আগারগাও হয়ে প্রায় ১১ কিলোমিটার পথ ঘুরে এয়ারপোর্ট রোডে আসতে হয় না।
আগে মিরপুর-১২ থেকে মিরপুর-১১, মিরপুর-১০, রোকেয়া সরনি, মহাখালী, বনানী হয়ে এয়ারপোর্ট রোডে আসতে হতো। কিন্তু এখন মিরপুর এলাকার জনগণ মাটিকাটা থেকে সহজেই এয়ারপোর্ট রোডে যাতায়াত করতে পারছেন। এই ফ্লাই ওভারের চারটি ফেস রয়েছে। এই ফেসগুলো হচ্ছে বনানী থেকে মিরপুর, মিরপুর থেকে বনানী, মিরপুর থেকে এয়ারপোর্ট রোড, এয়ারপোর্ট রোড থেকে মিরপুর। বনানীর দিকে পৃথক ফেস হওয়ায় এই ফ্লাইওভারের ফলে মিরপুরবাসী এয়ারপোর্ট ছাড়াও মহাখালী, গুলশান ও বারিধারা এলাকায় সহজেই যাতায়াত করতে পারছেন।
মহাজোট সরকারের আন্তরিকতার ফলে এ ধরনের উন্নতমানের যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে। উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে মহাজোটের সাফল্য কামনা করছেন নগরবাসী। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।