অবশেষে সফলভাবে মনে হয় জজ মিয়া নাটকের সমাপ্তি ঘটতে যাচ্ছে।
নিচের খবরটি তো সই ইঙ্গিতই দিচ্ছে...
সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যার ঘটনায় আটক আবদুল হালিম ও নূরুল ইসলাম স্বীকার করেছেন তারাই জড়িত ছিলেন ওই হত্যাকাণ্ডে। তাদের সঙ্গে ছিলেন আরো ৩/৪ জন।
হত্যাকাণ্ডটি অনাকাঙ্ক্ষিত ছিলো বলে জানিয়েছেন তারা। নিছক ডাকাতি করতে গিয়ে সাংবাদিক দম্পতির বাধার মুখে তাদের খুন করা হয় বলে জিজ্ঞাসাবাদের স্বীকার করেছেন আটককৃতরা।
গোয়েন্দা পুলিশের দায়িত্বশীল সূত্র বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সূত্র জানায়, এই মামলায় শনিবার নারায়ণগঞ্জ থেকে আটক করা হয় নূরুল ইসলামকে। এর আগে গত সপ্তাহের বুধবার একই জেলার ফতুল্লা থেকে আটক হন আবদুল হালিম।
নূরুল ইসলামের বাড়ি নারায়ণগঞ্জ সদর থানার গোদনাইল গ্রামে। তার বাবার নাম মো. সেকান্দার আলী।
আবদুল হালিমের বাড়ি জেলার সোনারগাঁও থানার মারুফদী গ্রামে।
সূত্র জানায়, জিজ্ঞাসাবাদে এরা দু’জনই হত্যাকাণ্ডে তাদের জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। তারা বলেছেন, কোনোভাবেই তারা সাংবাদিক ওই দম্পতিকে খুন করতে চাননি। প্রতিবাদ করার কারণেই তাদের খুন হতে হয়েছে।
জিজ্ঞাসাবাদে আরও জানা গেছে ৫/৬ জনের একটি দল সাগর সরোয়ার ও মেহেরুন রুনির বাড়িতে নিছক ডাকাতির উদ্দেশ্যেই গিয়েছিলেন।
সূত্র
সাগর ও রুনির যেসব মালপত্র লুট করা হয়েছে সেগুলো উদ্ধারের এবং জড়িত অন্যদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে গোয়েন্দা পুলিশ। সেগুলো উদ্ধারের পরই পুরো বিষয়টি জনসম্মুখে আনা হবে বলে জানায় সূত্র। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।