সময়কে কাধে নিয়ে চলো বন্ধু কৌতুক- ১
আদালতে আসামীর বিচার হচ্ছে...
আসামী একজন বাস চালক। সে বাস এক্সিডেন্ট করে অনেক মানুষ মেরে ফেলেছে।
তো বিচারক তাকে বলছেন, বিচারকঃ তুমি কীভাবে এত লোক মেরে ফেললে?
বাস চালকঃ স্যার আমি বাস চালাতে ছিলাম এমন সময় বাস ব্রেকফেল হয়ে গেল। তো আমি দেখলাম রাস্তার একদিকে ২ জন লোক আর একদিকে একটি বিয়ে বাড়ি। এখন আপনি বলেন আমার বাসটিকে কোনদিকে নিয়ে যাওয়া দরকারছিল?
বিচারকঃ তুমি বাসটিকে যেদিকে ২ জন লোক ছিল সেদিকে নিয়ে যেতে পারতে।
এতে ক্ষয়ক্ষতি অন্তত কম হত।
........
...................
বাস চালকঃ স্যার
আমি তো সেটাই চাইছিলাম।
কিন্তু ঐ ২ জন তো বাস দেইখা বিয়া বাড়ির দিকে দৌড় দিল।
কৌতুক-- ২
এক লোক তার ভেজা কাপড় শুকানোর জন্যপাশের বাসায় গেছে কাপড়
ইস্তরী (Iron) আনতে, তো গৃহকর্তা দরজা খুললে
লোক বলছেঃ আপনার ইস্ত্রী আছে ?
পড়শির উত্তরঃ জ্বী আছে
লোকঃ গরম হয় ?
পড়শিঃ মানে কী ! কি বলছেন এইসব…
লোকঃ না মানে, গরম করে একটু
ডলা দিতাম আর কি………।
কৌতুক-- ৩
4-5 ফ্রেন্ড মিলে বারে বীয়ার পান
করতেছে.
এমন সময় টেবিলের উপর
রাখা মোবাইলটা বেজে উঠল.
ছেলে:হ্যালো
মেয়ে:ওগো শুনছো..আমি এখন
মার্কেটে আছি.
ছেলে:ভাল
মেয়ে:আমার 200000 টাকার একটা নেকলেস
পছন্দ হয়েছে.
ছেলে:তাহলে এটা নিয়ে নাও
মেয়ে:26000টাকা র একটা স্কার্ট আমার
পছন্দ হয়েছে.2টা নিয়ে নেই?
ছেলে:2টা না 4টা নাও
মেয়ে:তোমার ক্রেডিট কার্ড আমার
কাছে,ঐখান থেকে নিতেছি.
ছেলে:ok.no problem
সব বন্ধু:সালা তুই কি পাগল হয়ে গেলি?
এতগুলো টাকা বউকে দিয়ে দিলি !!
ছেলে:এইসব বাদ দে.আগে বল
মোবাইলটা কার?
বন্ধুরা shockzz !!!
কৌতুক- ৪
একদিন একটি বিমান মানসিক অসুস্থ (পাগল)দের বহন করে চিকিৎসার জন্য একদেশ থেকে অন্যদেশে নিয়ে যাচ্ছিলো।
পুরো বিমানটিতে পাগলগুলো চিৎকার করে শব্দ-দূষণ করছিলো এবং এতে পাইলট এর প্লেন চালাতে খুবই অসুবিধা হচ্ছিলো।
হঠাৎ করে একটি পাগল কিভাবে যেন পাইলট এর কেবিনে ঢুঁকে পড়লো।
পাগলটি পাইলটকে বলল,
পাগলঃ ভাই তুমি কিভাবে প্লেন চালাও
আমারে একডু শিখায় দাও। আমি কালকেই একডা প্লেন কিন্না নিজে চালায়া লং ড্রাইভে যামু।
পাইলটঃ আচ্ছা ঠিক আছে, কিন্তু একটা শর্ত আছে।
পাগলঃ কি শর্ত? পাইলটঃ আপনি যদি আপনার বন্ধুদের শান্ত করে এই প্লেনে হওয়া শব্দ-দূষণ বন্ধ করতে পারেন।
আমার প্লেন চালাতে অনেক
সমস্যা হচ্ছে। পাগলঃ আচ্ছা ঠিক আছে।
[১০ মিনিট পরে প্লেন একদম শান্ত!!] পাগল এসে পাইলটকে বলল,
পাগলঃ হ্যা ভাই,
এখন শিখান।
পাইলটঃ Wow!! খুবই
চমৎকার আপনি কিভাবে উনাদের শান্ত
করলেন?
.........................................
..................
........
পাগলঃ আমি গিয়া প্লেনএর দরজা খুইল্লা
সবাইরে কইলাম” কেও এখানে শব্দ কইরো না,
যাও সবাই বাহিরে গিয়া খেলোগা”
কৌতুক- ৫
বাবা আর ছেলের কথোপকথনঃ-
বাবাঃ আমার জন্য একটা ড্রিঙ্কস
নিয়ে আসো তো দোকান থেকে ।
ছেলেঃ বাবা ঠাণ্ডা নাকি গরম ?
বাবাঃ ঠাণ্ডা অফকোর্স !
ছেলেঃ বাবা পেপ্সি নাকি কোক ?
বাবাঃ পেপ্সি
ছেলেঃ বাবা বোতলের নাকি টিনের ?
বাবাঃ বোতলের ,
ছেলেঃ বড় বোতল নাকি ছোট বোতল ?
বাবাঃ ছোট বোতল ,
ছেলেঃ আচ্ছা বাবা নরমাল নাই ডায়েট ?
বাবাঃ ধুরু , লাগবে না যা পানি নিয়ে আস
একটা ,
ছেলেঃ বাবা ঠাণ্ডা নাকি গরম ?
বাবাঃ অফকোর্স ঠাণ্ডা ,
ছেলেঃ বাবা খাওয়ার পানি নাকি ইয়ুজ করার
জন্য ?
বাবাঃ মাইর খাবি এখন !!
ছেলেঃ বাবা হাত দিয়ে নাকি লাঠি দিয়ে ?
বাবাঃ বেশি কথা বলস , যা ভাগ
সামনে থেকে ,
ছেলেঃ বাবা দৌড় দিয়ে ভাগব
না হেটে হেটে ?
বাবাঃ বেয়াদব , দিন দিন জানোয়ার
হইতাসস !
ছেলেঃ কোন জানোয়ার ?
কুত্তা নাকি বিলাই ?
বাবাঃ আমি এখন তোরে জবাই করবো ,
যা বলসি !!
ছেলেঃ বাবা চাকু দিয়ে নাকি বটি দিয়ে ?
বাবাঃ বটি দিয়ে !!
ছেলেঃ টুকরা টুকরা নাকি বড় বড় পিস ?
বাবাঃ হারামি তুই যাবি ??
ছেলেঃ বাবা একলা যাব নাকি তোমার
সাথে যাব ?
বাবাঃ তোর উপর থাডা পরুক !
ছেলেঃ বাবা ভুমিকম্প নাকি বজ্রপাত ?
বাবাঃ ওহ খোদা আমার হার্ট এ পেইন
হচ্ছে !
ছেলেঃ বাবা হসপিটাল এ নিয়ে যাব
নাকি ডক্টর ডাকব ??
বাবাঃ পানি দে আমাকে
ছেলেঃ বাবা ঠাণ্ডা নাকি গরম ?
বাবাঃ নরমাল
ছেলেঃ বাবা খাবে নাকি ইয়ুজ করবে ?? .........
আর লিখতে পারলাম না লিখলেই
বাপটা মরে যাবে
(কৌতুকগুলো সংগৃহীত)
চারপাশের দৃশ্যপট দেখে প্রতিমুহুর্তে মানসিক বিষাদ থেকে কিছুটা স্বস্থি খুজতে এই কৌতুকগুলো হয়তো কিছুটা বিনুদন যোগাবে) ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।