আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ
সাংবাদিক সাগর ও রুনি যে খুন হয়েছে এতদিনে খুনী না ধরা পরলেও সঠিক ক্লু উদঘাটন হওয়ার কথা। কিন্তু ইতিমধ্যে আজেবাজে কথা বাতাসে উড়ছে। এইভাবে সূনির্দিষ্ট প্রমাণ ছাড়া কোন নিহত জনের বিরুদ্ধে কিছু বলা অমানবিক। এই ঘটনায় সরকার রাজনৈতি ভাবে জড়িত এমন কথাও কেও জোরাল ভাবে বলছে না। এটাকে নেহায়েতই পুলিশ ও গোয়েন্দাদের ব্যার্থতা হিসেবেই ধরা হচ্ছে।
এই জোরা খুন যে হবে কারোই ধারণা ছিল না। এমনও হতে পারে খুনীরা পেশাদার নয়। এই সাংবাদিক দম্পত্তির নিহত হওয়ায় প্রায় সব সাংবাদিকগণ যখন খুনীদের গ্রেফতার করে বিচারের দাবী প্রধানমন্ত্রীর কাছে তুলছেন তখনই শোনা গেল নোংরা রাজনীতির কথা। বিগত জোট আমলে কয়েকজন সাংবাদিক খুন হয়েছে তাতে হাসিনার গোস্বা তখন কেন আজকের সাংবাদিকরা এ রকম একাট্টা হন নি?
Click This Link
অথচ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশের কথার পাশাপাশি দিন বদলে বিশ্বাস করে এটাও জোরাল ভাবে প্রচার করেছে। এখন সাগর ও রুনির হত্যাকান্ড নিয়ে হাসিনার উক্তি "সরকারের পক্ষে বেডরুম পাহারা দেওয়া সম্ভব নয়" দিয়ে প্রমাণ করল তার মত খাড়ার উপর পল্টি বাংলাদেশে আর কেউ দিতে পারবে না।
আমরা জানিনা যে হত্যার প্রকৃত কারণ ও মোটিভ কি! সেখানে হাসিনা যদি বলত যে আমরা যথাযথ চেষ্টা করব ধরতে। তাতো নয়ই, বরং এমন ভাবে মানুষের ব্যাক্তিগত বিষয়ে কথা বলে দেশের সব মানুষকেই নিরাপত্তাহীন করল। আজকে শহড়, গ্রাম ও রাস্তায় যথাযথ নিরাপত্তা ব্যাবস্থা থাকলে যেকোন ধরণের অপরাধই কমে আসবে। তার জন্য কারো বেডরুম ও অন্দর মহলকে পাহারা দেওয়ার দরকার নাই। কিন্তু হাসিনা তেমন কোন ভাল কাজ মানুষ-জনগণের জন্যতো করতেই পারে না উপরন্ত নোংরা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কথা বলে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
কোন কিছুই তাকে কথায় আটকাতে পারে না। তার কৌশলটাই হল Offence is the best defence! তা যত নোংরা, অশালীন, কটু কথা হৌক না কেন! চরিত্রহীন ও জুলুমবাজ BAL ও বাকশালীদের জন্য হাসিনাই সবচেয়ে উপযূক্ত নেত্রী! ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।