সকালে উঠে ঘুমের নেশা কাটাতে চায়ের কাপে চুমুক দেয়া। অফিসে গিয়ে মাথা ধরা কমাতে আরেক কাপ চা। দুপুরের খাওয়ার পর আলসেমি কাটাতে চা পান করা। বিকালে সিঙ্গারার সঙ্গে চা। এরকম করে দিনের মধ্যে দেখতে গেলে অনেকেই চার থেকে পাঁচবারের বেশি চা খেয়ে ফেলেন।
কিন্তু চা খাওয়া শরীরের পক্ষে কতটা ক্ষতিকর? চা পানের সময় অবশ্য এ নিয়ে কেউই ভাবেন না। তবে সমীক্ষা বলছে, বেশি চা পান শরীরের জন্য একেবারেই খারাপ নয়। তবে সেক্ষেত্রে চা-তে চিনির পরিমাণটা যাতে কম থাকে সেটা খেয়াল রাখা উচিত। চা শরীরে পানির অভাব পূরণ করে। দিনে আট কাপ চা খাওয়া যেতে পারে।
গবেষকরা প্রমাণ করেছেন গ্রিন টি শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী। গ্রিন টি ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। তবে গর্ভবতী মহিলা বা শিশুদের ক্ষেত্রে চা খাওয়ার সময়টা নির্দিষ্ট রাখা উচিত, যাদের শরীরে আয়রনের পরিমাণ কম থাকে তারা খাবার খাওয়ার একঘণ্টা পর চা পান করুন।
দুধ খেয়ে ক্যান্সার থেকে মুক্তি
ক্যান্সারের হাত থেকে বাঁচতে বেশি করে দুধ খান। দুধ এবং দুধজাত দ্রব্য যেমন চিজ ও যোগহার্টস খেলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই কমে যাবে।
কিছুদিন আগেই একটা রিসার্চে এ তথ্য উঠে এসেছে। এ গবেষণাতে ধরা পড়েছে, মহিলারা যদি ক্যালসিয়াম জাত দ্রব্য খান তাহলে তাদের মধ্যে ২৩ ভাগ ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা হ্রাস পাবে। অন্যদিকে পুরুষদের ক্ষেত্রে ১৬ ভাগ ক্যান্সারের সম্ভাবনা কমবে। ডেয়ারি ফুড যেমন—দুধ ও চিজের মধ্যে অধিক মাত্রায় ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি, লিনোলিক অ্যাসিড রয়েছে। এ পদার্থগুলো কোলোরেক্টাল ও ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধে সক্ষম।
তাই মোটা হওয়ার ভয়ে দুধ খাওয়া থেকে নিজেকে বঞ্চিত করবেন না। ক্যান্সারের প্রকোপ থেকে বাঁচতে প্যাস্তুরাইজড দুধ খান।
ক্ষত সারাবে লেবুর রস
ক্ষত সারাতে আমরা বাজার থেকে নানা ওষুধ কিনে লাগাই। কিন্তু আপনি কি জানেন লেবুর রস ক্ষতস্থানের ব্যাকটেরিয়া নষ্ট করতে সহায়তা করে, আর ক্ষতস্থান থেকে রক্ত ঝরা বন্ধ করতে সাহায্য করে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।