আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জয় শেখ হাচিনার জয় । শেখ হাচিনার মত এত বেশি ভালো দেশকেকি কেউ ভালোবাসে । যদি বাসে তাহলে সময়ের শেষ প্রান্তে আপনি । আমি কিন্তু বলছিনা যে না মরে মারুন ।।।শেয়ার মার্কেট কি সরকারের সব কারসাজি? নাকি কোন অশনি সংকেত ? মালের মাল এখনও শেষ হয়নি ।।। সাবধান আঃলীঃ।।

ঢাকার পর চট্টগ্রামেও শেয়ারবাজারে পুঁজি হারানো এক ব্যক্তি আত্মহত্যা করেছেন। পুলিশ ও তার স্বজনরা জানিয়েছেন, ব্যবসা ও পুঁজিবাজারে অর্থ খুইয়ে মানসিক অশান্তিতে ছিলেন তিনি। বৃহস্পতিবার আত্মহত্যাকারী ওই ব্যক্তির নাম দিলদার আহমেদ (৫৬)। তিনি নগরীর আসকার দীঘিরপাড় এলাকার রেজ্জাকুল হায়দারের বাড়ির চারতলায় ভাড়া থাকতেন। পুলিশ বৃহস্পতিবার বেলা বারটার দিকে তার বাসা থেকে তার ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে।

কোতয়ালী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) জাকির হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, দিলদারের পরিবারের সদস্যরা বলেছে, পুঁজিবাজার এবং ব্যবসায় অর্থ হারিয়ে তিনি বেশ কয়েকদিন ধরে মানসিক অশান্তিতে ভুগছিলেন। মানসিক অবসাদ থেকে তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন বলে তারা ধারণা করছে। দিলদার কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলার নীলা গ্রামের সিদ্দিক আহমেদের পুত্র। তার বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া এক ছেলে, এক মেয়ে ও স্ত্রী রয়েছে। ময়নাতদন্ত ছাড়াই দিলদারের লাশ দাফনে তার পরিবারের সদস্যরা অনুমতি নিয়েছেন।

গত বছর থেকে পুঁজিবাজারে অস্থিরতা চলছে। ধারাবাহিক দরপতনে বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে সাধারণ সূচক ৩ হাজার ৮৪৫ পয়েন্টে নেমে আসে, যা ২০১০ সালের ডিসেম্বরে দরপতন শুরু হওয়ার পর সবচেয়ে কম। দিলদারের এক আত্মীয় নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, পুঁজিবাজারে বিপুল পরিমাণ অর্থ হারিয়ে দিলদার মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলেন। সে কারণে তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন। দিলদারের ভাগ্নি জামাই ফখরুল চৌধুরী জানান, শুনেছি, শেয়ারবাজারে উনার দুই কোটি টাকার মতো বিনিয়োগ ছিল।

গত চার বছর ধরে দিলদার নিয়মিতভাবে শেয়ার ব্যবসা করতেন বলে আত্মীয়রা জানিয়েছেন। অনুসন্ধানে জানা গেছে, দিলদারের নগরীর আগ্রাবাদে লংকা বাংলা সিকিউরিটিজ এবং অপর একটি সিকিউরিটিজ প্রতিষ্ঠানে দুটি বিও অ্যাকাউন্ট ছিল। লংকা বাংলার একাউন্টে থাকা প্রায় ৩০ লাখ টাকায় কেনা শেয়ার নয় লাখ টাকায় নেমে আসে। অপর বিও একাউন্টে থাকা ৪৮ লাখ টাকার শেয়ারের দাম নেমে আসে ২২ লাখ টাকায়। শেয়ার ব্যবসা ছাড়াও দিলদার আহমেদের নিজস্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও ছিল।

সোমবার ঢাকার গোপীবাগে রামকৃষ্ণ মিশন রোডে আত্মহত্যা করেন কাজী লিয়াকত আলী (৪০) নামের এক বিনিয়োগকারী। পুঁজিবাজারে ব্যাপক দরপতন ধারায় সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কমেছে প্রায় সোয়া দুইশ’ পয়েন্ট। সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের শুরু থেকেই সূচক কমতে থাকে। দুপুর ২টা ১০ মিনিটে সূচক কমে ২৬০ পয়েন্ট। তখন লেনদেন হওয়া সবগুলো কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ছিল দাম কমার তালিকায়।

লেনদেন শেষে সাধারণ সূচক গতদিনের চেয়ে ২২৯ পয়েন্ট কমে ৩ হাজার ৬১৬ পয়েন্ট হয়েছে, যা ২০১০ সালের ডিসেম্বরে দরপতন শুরু হওয়ার পর সর্বনিু। হাতবদল হওয়া কোম্পানিগুলোর শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম কমেছে ২৪৭টির। বেড়েছে ৯টির। লেনদেন হয়েছে ২১২ কোটি টাকার শেয়ার। ব্যাপক দরপতনের প্রতিবাদে বেলা দুইটার দিকে ব্যক্তিশ্রেণীর বিনিয়োগকারীরা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সামনে বিক্ষোভ শুরু করলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়।

পুলিশ এ সময় বাংলাদেশ পুজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মিজান উর রশীদ চৌধুরী, সিনিয়র সহ-সভাপতি নজরুল ইসলাম ও প্রচার সম্পাদক মিজান উর রহমানসহ ৯ জনকে আটক করেছে বলে মতিঝিল থানার সহকারী উপ পরিদর্শক (এএসআই) শাহিদা বেগম জানান। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে গত সপ্তাহে (২৯ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্র“য়ারি) সাধারণ সূচক ৬৪১ পয়েন্ট বা ১৪ দশমিক ২৯ শতাংশ কমে। ডিএসইতে গত সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ২৩০ কোটি টাকার শেয়ার, যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ৪.৪৯ শতাংশ কম। এর আগের সপ্তাহে (২২ থেকে ২৬ জানুয়ারি) সাধারণ সূচক ৪৫৯ পয়েন্ট বা ৯ দশমিক ২৯ শতাংশ কমে। এর আগের সপ্তাহের চার কার্যদিবসে (১৫ থেকে ১৯ জানুয়ারি) সাধারণ সূচক কমেছিল ১৬৭ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ২৮ শতাংশ।

এরও আগের সপ্তাহে (৮ থেকে ১২ জানুয়ারি) পাঁচ কার্যদিবসে সাধারণ সূচক ৩৫২ পয়েন্ট বা ৬ দশমিক ৪৫ শতাংশ কমে। বাংলাদেশের এই অস্থিতিশীল পুঁজিবাজারকে বিশ্বের ‘সবচেয়ে খারাপ’ শেয়ারবাজার হিসেবে উল্লেখ করেছে টাইম সাময়িকী। বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের সা¤প্র্রতিক পতন নিয়ে ২ ফেব্র“য়ারি এক নিবন্ধে লেখা হয়েছে, গত ১২ মাসে লাখ লাখ ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীর ব্যাপক লোকসান দেশের অর্থনীতি ও রাজনীতিতে নতুন সমস্যা তৈরির হুমকি হিসেবে দেখা দিয়েছে। পুঁজিবাজারে ব্যাপক দরপতন ধারায় সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কমেছে প্রায় সোয়া দুইশ’ পয়েন্ট। সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের শুরু থেকেই সূচক কমতে থাকে।

দুপুর ২টা ১০ মিনিটে সূচক কমে ২৬০ পয়েন্ট। তখন লেনদেন হওয়া সবগুলো কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ছিল দাম কমার তালিকায়। লেনদেন শেষে সাধারণ সূচক গতদিনের চেয়ে ২২৯ পয়েন্ট কমে ৩ হাজার ৬১৬ পয়েন্ট হয়েছে, যা ২০১০ সালের ডিসেম্বরে দরপতন শুরু হওয়ার পর সর্বনিু। হাতবদল হওয়া কোম্পানিগুলোর শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম কমেছে ২৪৭টির। বেড়েছে ৯টির।

লেনদেন হয়েছে ২১২ কোটি টাকার শেয়ার। ব্যাপক দরপতনের প্রতিবাদে বেলা দুইটার দিকে ব্যক্তিশ্রেণীর বিনিয়োগকারীরা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সামনে বিক্ষোভ শুরু করলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। পুলিশ এ সময় বাংলাদেশ পুজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মিজান উর রশীদ চৌধুরী, সিনিয়র সহ-সভাপতি নজরুল ইসলাম ও প্রচার সম্পাদক মিজান উর রহমানসহ ৯ জনকে আটক করেছে বলে মতিঝিল থানার সহকারী উপ পরিদর্শক (এএসআই) শাহিদা বেগম জানান। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে গত সপ্তাহে (২৯ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্র“য়ারি) সাধারণ সূচক ৬৪১ পয়েন্ট বা ১৪ দশমিক ২৯ শতাংশ কমে। ডিএসইতে গত সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ২৩০ কোটি টাকার শেয়ার, যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ৪.৪৯ শতাংশ কম।

এর আগের সপ্তাহে (২২ থেকে ২৬ জানুয়ারি) সাধারণ সূচক ৪৫৯ পয়েন্ট বা ৯ দশমিক ২৯ শতাংশ কমে। এর আগের সপ্তাহের চার কার্যদিবসে (১৫ থেকে ১৯ জানুয়ারি) সাধারণ সূচক কমেছিল ১৬৭ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ২৮ শতাংশ। এরও আগের সপ্তাহে (৮ থেকে ১২ জানুয়ারি) পাঁচ কার্যদিবসে সাধারণ সূচক ৩৫২ পয়েন্ট বা ৬ দশমিক ৪৫ শতাংশ কমে। বাংলাদেশের এই অস্থিতিশীল পুঁজিবাজারকে বিশ্বের ‘সবচেয়ে খারাপ’ শেয়ারবাজার হিসেবে উল্লেখ করেছে টাইম সাময়িকী। বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের সা¤প্র্রতিক পতন নিয়ে ২ ফেব্র“য়ারি এক নিবন্ধে লেখা হয়েছে, গত ১২ মাসে লাখ লাখ ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীর ব্যাপক লোকসান দেশের অর্থনীতি ও রাজনীতিতে নতুন সমস্যা তৈরির হুমকি হিসেবে দেখা দিয়েছে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।