Student : B.Sc in EEE ইনডিয়া তার অর্থনীতিকে অবৈধভাবে আরও শক্তিশালী করার জন্যই এদেশের বাজার অর্থনীতি অবৈধভাবে দখলের উদ্দেশ্যে চোরাচালান অব্যাহত রাখার অপচেষ্টা করছে এবং ভবিষ্যতেও অপচেষ্টা করবে। আর ওদেরকে বাংলাদেশের বাজার অবৈধভাবে দখলের কাজে সহায়তা করে বাংলাদেশেরই কিছু কুলাঙ্গার চোরাকারবারী। এই সমস্ত কুলাঙ্গার চোরাকারবারীরাই ইন্ডিয়ার আসল দালাল ,এই চোরাকারবারীরাই এদেশের অর্থনীতির ক্ষেত্রে বিপদজনক।
এরা অনেকের কাছে নিরীহ মানুষ, কিন্তু বাংলাদেশের দেশের আইন অনুযায়ী এরা চোরাকারবারি । এরাই ইন্ডিয়ান অর্থনীতির আসল দালাল।
এই জন্যই এরা গুলি খেয়ে মরলেও আমার কষ্ট লাগে না।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে গুলি খায় কেন?? গুলি খায় তখনই যখন এদেশের অর্থনীতির সর্বনাশ করে প্রাপ্ত লাভের ভাগ নিয়ে বিএসএফ ও চোরাকারবারিদের মতবিরোধ দেখা দেয় তখনই গুলি খেয়ে মরে।
এটাও সত্যি যে
কখনও এক গরু দশবার বিক্রি করার পরিকল্পনার অংশ হিসাবে বিএসএফ, যাওয়ার পথেই টাকা পয়সা সব রেখে ব্যবসায়ীকে গুলি করে মেরে ফেলে রাখে।
এসব ব্যবসায়ী নিশ্চয় এদেশের অর্থনীতিতে মহান কোন ভূমিকা রাখার জন্য ইন্ডিয়ায় যায় না । বরঞ্চ এরা ব্যক্তি স্বার্থের জন্যই ইনডিয়ার এদেশের বাজার অবৈধভাবে দখলের কাজে সত্যিকারের দালাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
এজন্যই এগুলো মরলে আমি কষ্ট পাই না
ভারতে কেন যার গরু চোর গুলো? খবরে প্রকাশ ৯ ডিসেম্বর, ২০১১ হাবিবুর রাজশাহীর পবা উপজেলার খানপুর সীমান্ত দিয়ে গরু আনতে যান। কিন্তু ইন্ডিয়ার সরকারি নীতি অনুসারে অন্য কোন দেশে বৈধভাবে গরু ও গরুর মাংস রপ্তানী নিষিদ্ধ । ইন্ডিয়া থেকে যে গরুগুলো এদেশে আসে তার সবই আসে চোরাইপথে অবৈধভাবে।
অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম একটি মারাত্মক অপরাধ। উপরন্তু আবার গরু চোরাচালান আরকটি অপরাধ।
এই কাজটা না করে জাতির গায়ে আর কেলেঙ্কারীর কালিমা লেপন না করলেই কি নয়? জেনেশুনে আপনি যদি আগুনে ঝাপদেন, তাহলে আপনি কি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না? আর এই ক্ষতির জন্য আবার অন্য জনকে দায়ী করবেন? এটা কেমন সভ্যতা?
ভাই, আমরা বাঙালী চোরের জাতি নই, চোরাচালানীর জাতিও নই। গণ আন্দোলনটা শুরু করুন; আর কেউ যেন চোরাচালানী না করে, সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশ না করে।
কিন্তু আরো দুঃখজনক ও আপমানের বিষয় যখন কোন বাংলাদেশী নাগরিক বিদেশীদের হাতে নির্যাতিত হয় সেটাকে পুজি একটি শ্রেণীর রাজনৈতিক নেতা, দল, বিষয়টি কাজে লাগিয়ে তাদের রাজনৈতিক ফায়দা আদায়ের নোংরামিতে লিপ্ত হয় ।
আমাদের এখন অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে। বাংলাদেশ-ভারতের বাণিজ্য ঘাটতি ভারতের পক্ষে।
বাংলাদেশ ভারত থেকে গরু, চাল, পেঁয়াজ ,টিভি, সহ বিভিন্ন পণ্য আমদানী করে। ভারতীয় এসব পণ্য বর্জন করে নিজেদের উৎপাদন ক্ষমতা বাড়াতে হবে । ওরা আমাদের টিভি চ্যানেলগুলো ওদের দেশে দেখাতে দেয় না ,কারন তাহলে আমাদের পন্যের বিজ্ঞাপন ওদের দেশে প্রচার লাভ করবে। ওদের এই কাজের প্রতিবাদে সরকারের কাছে ইন্ডিয়ান সব টিভি চ্যানেল আমাদের দেশে বন্ধের জন্য মিডিয়ার মাধ্যমে জোড়ালো কার্যকরী দাবি জানানো দরকার ।
চোরাচালানীদের পক্ষ নিয়া বকবক করে সময় নষ্ট না কইরা ইন্ডিয়ার জল ডাকাতি আর ট্রানজিট ডাকাতি নিয়া আমাগো আহম্মক সরকার রে সোজা করনের কাজে সকলে নাইমা পড়নের দরকার।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।