পথ্য তো রোগীরও লাগে না ভালো! যদিও এটা তার রোগ সারিয়ে তুলতে সাহায্য করবে,তথাপিও!
এটা কোন অলৌকিকতা নয় আবার কোন অকাট্য দলিল-প্রমাণও নয়। বিশ্বাস-অবিশ্বাস এর উপর ভিত্তি করে নয়। কেবলমাত্র জানা-অজানার মধ্য একটা যোগসূত্র টানা মাত্র। এর ভিন্ন অর্থও থাকতে পারে আবার অতিস্বাভাবিক কিছুও হতে পারে। মুষ্টিবদ্ধকরণের কারণেও এমন রেখাপাত স্পষ্ট হতে পারে।
কম-বেশী সকলের হাতেই এইরুপ অধিক স্পস্ট রেখাচিত্র দেখা যায়।
٠ - ١ - ٢ - ٣ - ٤ - ٥ - ٦ - ٧ - ٨ - ٩
০-১-২-৩-৪-৫-৬-৭-৮-৯
উপরের ছবিতে লক্ষ্য করে দেখুন। বাম হাতে (কেবল স্পষ্ট রেখাগুলি বাম দিক থেকে দেখলে) আরবী ٨ (আট) এবং এক ١ (এক) পাশাপাশি বসে ٨١ (৮১) আর ডান হাতে এক ١ (এক) এবং ٨ (আট) পাশাপাশি বসে ١٨ (১৮) আবার ডান দিক থেকে রেখাগুলি দেখলে ডান হাতে ٨١ (৮১) এবং বাম হাতে ١٨ (১৮) সম্পূর্ণ হয়।
٨١ (৮১) + ١٨ (১৮) = ৯৯ [(যা কিনা আল্লাহর গুণবাচক নামের সমষ্টি। আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত।
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন:
إِنَّ لِلَّهِ تَعَالَى تِسْعَةً وَتِسْعِينَ اسْمًا مِائَةً إلاَّ واَحِداً مَنْ أَحْصَاهَا دَخَلَ الْجَنَّةَ
“আল্লাহ তায়ালার এমন নিরানব্বইটি (এক কম একশ) নাম রয়েছে, যে উহা গণনা (যিকির অর্থে) করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। (বুখারী ও মুসলিম)]
আবার, ٨١ (৮১) - ١٨ (১৮) = ৬৩ [৬৩ বছর মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবনকাল]
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।