বোবার নাকি কোন শত্রু নাই, কিন্তু বোবা তো থাকতে পারি না...... শুনতাম বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এর ক্যাম্পাস নাকি অনেক বড়, তাই ধারণা হয়েছিল তাদের মন-মানসিকতাও হয়ত বা উদার হবে। কিন্তু তাদের মন মানসিকতা যে এতটা বাজে হবে সেটা আগে বুঝি নাই। তারা হয়ত জানে না খেলাটা খেলে জিততে হয় , মারামারি করে না। হয়তবা তারা এই লজ্জায় মারামারি শুরু করেছে যে ৮০০ শিক্ষার্থীর একটি ভার্সিটির সাথে তারা কয়েক হাজার শিক্ষার্থীর একটি ভার্সিটি হয়ে খেলায় হারার দ্বারপ্রান্তে ছিল।
কখনো কি কেউ শুনেছে যে ১৩ জন নিয়ে কোন দল খেলছে, কিংবা যে খুশি সে মাঠের ভিতর এসে মেরে চলে যাচ্ছে ।
বলতে গর্ব হয় যে এত প্রতিকূলতার ভিতরেও আমাদের বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় দল খেলার ১০ মিনিট আগ পর্যন্ত ২-০ গোলে এগিয়ে ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কিছুতেই না পেরে যখন নিজেরা ফাউল করে নিজেরাই পেনাল্টি নিল, তখন তার প্রতিবাদ করতে গিয়ে দেখা গেল তাদের মারমুখী ভূমিকা। ৪০০ থেকে ৫০০ কৃষি ভার্সিটির ছাত্র(!!!!!!!!) তখন ২০ জন বুটেক্স খেলোয়াড় কে মারতে এগিয়ে এল।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক সুনাম শুনেছিলাম আগে কিন্তু তাদের ওখানে যে এত নিচু মন-মানসিকতার ছাত্র(!!!) পড়ে সেটা জানা ছিল না। ধিক শত ধিক তাদের।
। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।