জীবনের মুহূর্তগুলো ভালবাসার স্পর্শে রঞ্জিত হোক,জীবনের মুহূর্তগুলো স্বাধীনতার স্পর্শে মুখরিত হোক ** সমাজে অনেক সংস্থা আজকাল কাজ করছে সামাজিক উন্নয়নের জন্য, আমি ব্যক্তিগতভাবে এদেরকে সামাজিক তুচ্ছ কাজে জরিয়ে পড়াটা পছন্দ করি না যেমন শীতের কাপড় বিতরন,দরিদ্রকে টাকা দেয়া, তাদের শিক্ষার ব্যবস্থা করা। কিন্তু যখন বড় কোন দুর্যোগ আসে, যেমন বন্যা, মহামারি, ভুমিকম্প,যুদ্ধ এরকম দুঃসময়ে এদেরকে অবশ্যই পাশে চাই। সমাজে আজ যদি আমরা নিজেরাই একে একে উদ্যোগী হতাম, পাশের দুস্থ লোককে সাহায্য করতাম তাহলে আজকে এই সংস্থা গুলির তুচ্ছ কাজে অনর্থক প্রয়োজন পড়ত না। কিন্তু সব নিথর মানুষেরা শুধু নিজেদের জন্যি ভাবতে ব্যস্ত , আজ মানবতার অবনতি এতগূলো সংস্থা কে বাধ্য করছে কাজ করার জন্য, কিছু সুবিধাবাদী আর বর্বর মানুষের জন্য কতগুলি মানুষকে মুল্যবান সময় নষ্ট করে কাজ করতে হচ্ছে, ***** জ়াগো মানবতাকে জাগাও ****** আমাদের প্রতিদিনের ১০ মিনিটের সামাজিক কাজ কত মুল্যবান মানুষের সময়কে বাচাতে পারে, ভেবে দেখো ** আজকাল সামাজিক কাজ মানেই বুঝি জাগো ফেডারেশন ,কমিউনিটি একশন, ইউনিসাব বা নিজেদের কলেজ বা ইউনিভার্সিটির কোন সমাজ সংস্থা। নিজেদের কাজগুলি আমরা করছি না, কিন্তু যখনিই এসব সংস্থার সাথে যুক্ত হওয়া যেন সমাজই ধ্যানজ্ঞান। অথচ একটি দেশের নাগরিক হিসেবে, মানুষ হিসেবে দেশ, জাতি ও সমাজের কাছে আমাদের দায়বদ্ধতা আছে। এই দায়বদ্ধতা কেন করা হয় না, শুধু নিতে জানি, খালি সরকার এই দেয় না, ওই নাই, আমার আব্বা , আম্মা এই দেয় না, আমার ওমুকে সেই দেয় না। প্রশ্নঃ আপনি কি কিছু কখনো দিয়েছেন, নাকি ভিক্ষুকের মত দাও দাও করতেই জন্মেছেন? ব্যস্ত জীবনে একটা উৎসব মানেই আনন্দ ,কিন্তু আজকে বা কালকে যারা আনন্দ করছ তাদেরকে আমি মানা করব না কিন্তু দেশের এই দুস্থ লোকদের পাশেও কিছু সময় কাটিয়ো, আমাদের একটু শীতের কাপড় ওদের জীবনকে বাঁচাতে পারে। আমাদের আনন্দের চাপে যেন আমরা ওদেরকে ভুলে না যাই, আবার ওদের জন্য আমরা প্রিয় মানুষকে সময় না দিয়ে বঞ্চিত না করি। শুভ বড়দিন সবাইকে **
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।