টিভি দেখাটা কমাতে হবে। বিদ্যুত সাশ্রয় হবে।
সবাই নিশ্চয় জানেন, উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মারা গেছে। তার শোকে সমগ্র উত্তর কোরিয়ার কাঁদছে।
দীর্ঘ সময় ধরে উত্তর কোরিয়া নিজেদের একটা গোপনীয়তার বেড়াজালে আবদ্ধ করে রেখেছে।
কি ভালো, কি মন্দ,সেটা বুঝার কোনো উপায় নাই।
একজন মানুষ কতটা জনপ্রিয় হতে পারে, সেটা তার মৃত্যুর পর বুঝা গেল। নিচের ছবি গুলোই তার প্রমাণ।
তারপরও একটা সন্দেহ জেগে আছে। যে দেশ সবসময় নিজেকে গোপন করে রাখে, সামরিক শাসন দিয়ে দেশ চালাচ্ছে, সে দেশের মানুষকে জোর করেও কাঁদানো হতে পারে।
একনায়ক তন্ত্রে সেটা অস্বাভাবিক নয়। বন্দুকের মুখে কান্না করিয়ে জনপ্রিয়তা প্রকাশের চেষ্টা নয় কি?
আমরাও চাই, আমাদের দেশের নেতাদের এমন ভালোবাসতে। কিন্তু পারি কই? আসলেই কি আমরা আমাদের নেতাদের এতো পরিমাণে ভালোবাসি? বঙবন্ধু মারা যাওয়ার পর কয়জনের চোখের জল এসেছিলো?
আমরা কি জাতি হিসাবে অকৃতজ্ঞ হয়ে যাচ্ছি?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।