জানতে ভালোবাসি,...তাই প্রশ্ন করি... তিনি নিজেকে নাস্তিক বলে দাবীও করেছেন অনেক সময়! আরেক নাস্তিক প্রায়াতঃ আহম্মেদ শরীফ উনার ভাল বন্ধু ছিলেন। উনাদেরকে একই মন্চে দেখা যেত। উনারা বাংলাদেশের মানুষকে ধর্ম চর্চা বাদ দিয়ে রবীন্দ্র চর্চা করার জন্য অনেক চেষ্টা করেছেন! সফল যে হন নাই তা বলা যাবে না। কারন উনাদের অনেক সাগরেদ তৈরি হয়েছে। তাহারা উনাদের আদর্শ মানে ধারন করে যথারিতি কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন বাংলার মুসলমানদের ধর্মহীন শিক্ষা দেয়ার জন্য।
জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরীর অজানা কথাঃ
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী অধ্যাপক কবীর চৌধুরী এখন ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির উপদেষ্টা।
জনাব কবির চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধের সরাসরি বিরোধিতা করেও মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি দাবীদার আওয়ামী সরকার কর্তৃক জাতীয় অধ্যাপক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন! এখন তিনি সরকারের উচ্চতম চিন্তাশীল বুদ্ধিজীবী, শিক্ষা উপদেষ্টা এবং সেই তিনিই আবার ঘাতক দাদাল নির্মূল কমিটির উপদেষ্টা!
জনাব কবির চৌধুরী আরো বলেছেন, 'মসজিদের আজান শুনলে তার কাছে বেশ্যার খরিদ্দার ঢাকার মত মনে হয়'। পুরো জীবন ভর বেশ্যার সাথে চলা ফেরার কারণে তিনিই ভাল জানতেন বেশ্যারা কিভাবে কাষ্টমার ডাকেন। তা আমাদের জানার কথা নয়।
মানুষ মারা গেলে তাঁকে নিয়ে কথা বলা যাবে না?? তাহলে কি ফেরাউনকে নিয়ে কথা বলা যাবে না?? মারা গেছেন তাই উনার খারাপ দিক আর তুলব না।
তবে উনি যেহেতু নাস্তিক বলে দাবি করেছেন তাই উনার মৃত্যুর সৎকার্য কিভাবে সম্পন্ন হবে সেটি কি বলে গেছেন?
তা যদি না বলে একজন স্বঘোষিত নাস্তিকের জানাযা পড়ানো থেকে প্রত্যেক আলেম বা ধর্মজ্ঞান সম্পন্ন ব্যক্তির বিরত থাকা উচিত। তাই নয় কি??
তবে এখন দেখার বিষয় উনার সৎকারের আগে যদি পুলিশ উনাকে মুক্তিযোদ্ধার সালাম/গার্ড অফ অনার দেয় কিনা, দিলেও আশ্চর্য হব না!!
এডিটেড তবে বিস্তারিত আরো জানতে[ফেসবুক থেকে সংগ্রহঃ]
Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।