আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

টিন প্রেগনেন্সি । উন্নত বিশ্ব তথা পাশ্চাত্যে একটি অন্যতম প্রধান সামাজিক সমস্যা।

সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে এবিসি টেলিভিশনের ভাষ্যকারের মন্তব্য ছিল, ‘টিন প্রেগনেন্সি ‘ সমস্যার কথা। হোয়াট হাউজ আলাপ করতে চায় না, মিডিয়াতেও আনতে চায় না। যদিও তারা স্বীকার করে যে এটা বর্তমানে তাদের অন্যতম একটি সামাজিক সমস্যা’। এই সমস্যা এসব দেশে ধারন করেছে মহামারীর রূপ। এতে প্রতিনিয়ত ধ্বংস হচ্ছে অগণিত টিন এজ ছেলেমেয়ের অত্যুজ্জল জীবন ও ভবিষ্যত।

বিশেষ ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে অল্প বয়সী মেয়েরা। জীবন কি জিনিস তা বুঝবার আগেই তারা আটকে যাচ্ছে এই জীবনেরই চোরাবালিতে। অবুঝ বাবারা হচ্ছে ফেরারী আর নিরূপায় অপরিণত বালিকা মায়ের ঘাড়ে পরছে সন্তানের দায়িত্ব। ‘বালিকা মা’ তথা ‘সিঙ্গেল মাদার এ দায়িত্ব ছেড়ে দিচ্ছে রাষ্ট্রের কাছে। ফলশ্রুতিতে সমাজে বেড়ে উঠছে পারিবারিক স্নেহ ও বন্ধন বঞ্চিত এক অসুস্থ প্রজন্ম।

যাদের বুকের মাঝে প্রজ্জ্বলিত তুষের আগুনকে নিভাতে পারে না সে দেশের সুকঠিন আইন-আদালতও । এদের উন্মত্ততায় পাশ্চাত্যের অনেক দেশে প্রতিদিন রক্ত ঝরে এমনকি সুরক্ষিত স্কুল-কলেজের ক্লাসরুমেও। কেউ জানে না এর শেষ কোথায়?   ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।