মনের মহাজন খুঁজে ফিরি.... সাঈদ যে অমানবিক কাজ করেছে, তা সমর্থনযোগ্য নয়। কিন্তু কারো বউ যদি স্বামীর অজান্তে অন্য কোন পুরুষের সাথে নারীত্ব উত্সর্গ করে দেয় তাহলে সেই লোক পাগল হয়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। সাঈদও পাগল হয়ে গিয়েছিল তাও আট বছরের প্রেম, পাঁচ বছরের দাম্পত্যজীবন। আমি জানি না, আমার সাথে অনেকের হয়তো মতামত এক হবে না। কিন্তু ভাই, আমি তার জন্য যদি ডেডিকেটেড হই তাহলে কেন সে আমার জন্য ডেডিকেটেড হবে না? আমি যদি আমার সব কিছুতেই তাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখি কেন সে আমার জন্য স্বপ্নগুলোকে সাজাতে পারবে না? আমি যদি আমার সমস্ত পৃথিবী জুড়ে তাকে রানী করে রাখি তাহলে কেন সে সেই পৃথিবীর বাহিরে চিন্তা করবে? প্রত্যেক পুরুষ একজন সত্ নারীর স্বপ্ন দেখে। যাকে ঘিরে তার পৃথিবী গড়ে উঠবে যেখানে থাকবে না কোন সন্দেহ, এতটুকু ভালবাসার, আস্থার, বিশ্বাসের ঘাটতি হবেনা। কিন্তু রুমানা নিজে একবার অন্য পুরুষের সাথে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে অন্যায় করেছে আর শেষবার স্বামীকে হত্যা করে ভুল করেছে। রুমানার অন্য পুরুষের সখ্যতার একটি প্রমানপত্র এখানে উপস্থাপন করলাম----- Click This Link শারিরীক সম্পর্ক নিয়ে পড়ুন, রুমানার কাছে লেখা প্রেমিকের চিঠি (ইংরেজিতে) সূত্র: Click This Link শারিরীক সম্পর্ক নিয়ে পড়ুন, রুমানার কাছে লেখা প্রেমিকের চিঠি (বঙ্গনুবাদ) সূত্র: Click This Link এরপর রুমানার কি বিচার হওয়া উচিত টা পাঠকই বিবেচনা করবেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।