আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আজ দেশে ডবল/ট্রিপল মার্ডারের শাস্তিপ্রাপ্ত আসামিরা জামিন পাচ্ছে। অথচ সেখানে আমার ছেলে জামিন পেল না।

বাধা পেলেই সৃষ্টি হয় গণজোয়ার। সাইদের মা-বাবা-ভাই-বোনদের হাসপাতালে আহাজারী...(সাঈদের হাতে রশির দাগ) হাসান সাঈদের বাবা সৈয়দ আহমেদ কবীর বলেন, কানাডায় পিএইচডি পরীক্ষায় নকল করার অপরাধে রুমানাকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের করে দেয়া হয়। পরে অন্য এক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সে পিএইচডি ডিগ্রি নেয়। গত ২৮ নভেম্বর আমার ছেলের জামিনের জন্য আদালতে গিয়েছিলাম। সেখানে তথাকথিত নারীবাদীরা আমার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েন।

তারা আমাকে আদালতের ভেতরেই অকথ্য ভাষায় গালাগাল করেন। তখন আদালত বাধ্য হয়ে এলিনা খানকে সংযত হতে বলেন। আজ দেশে ডবল/ট্রিপল মার্ডারের আসামিরা জামিন পাচ্ছে। অথচ সেখানে আমার ছেলে জামিন পেল না। এর কারণ নারীবাদীরা আমার বিপক্ষে।

রুমানার ঘটনার ৩ দিন পর আমি স্ত্রীসহ আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে রুমানাকে দেখতে যাই। সেখানে রুমানার বাবা আমার বেয়াই মঞ্জুর আমাকে ধরে কান্নাকাটি করেন। এই মঞ্জুর আমার ঘনিষ্ঠ বন্ধু। ১৯৬৩ সালে বুয়েটে পড়ার সময় সে আমার রুমমেট ছিল। আমাদের দেখা করার সংবাদ শুনে সেই দিনই এলিনা খান আমার স্ত্রী ও আমার নামে থানায় জিডি করেন।

জিডিতে উল্লেখ করেন আমরা না-কি রুমানার জীবনের জন্য হুমকি সৃষ্টি করছি। কয়েকদিন পর আমার নাতনির খোঁজ-খবর নিলে এলিনা খান আবারও আমার নামে জিডি করেন। কান্নাজড়িত কণ্ঠে সৈয়দ আহমেদ কবীর বলেন, মিডিয়াই আমার ছেলেকে মেরে ফেলেছে। মিডিয়ার সীমাহীন অপপ্রচারের কারণে আজ আমি আমার ছেলেকে হারালাম। তথাকথিত নারীবাদীদের কথায় মিডিয়া রুমানার মতো আত্মস্বীকৃত ব্যভিচারিণী মেয়েকে দেবী বানিয়েছে।

তার ব্যভিচারের প্রমাণ আমাদের কাছে আছে। তিনি বলেন, রুমানার সবকিছু ঠিক আছে। এখনও সে সব দেখতে পায়। কিন্তু মিডিয়ার সামনে এলে সে চোখে কালো চশমা দিয়ে আসে। তিনি গোয়েন্দা পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, রুমানার বিভিন্ন কার্যক্রমের প্রমাণ যে ক্যামেরায় ছিল, ডিবি আমার বাসায় এসে তা নিয়ে গেছে।

 ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।