ব্যাকরণের সব রীতিনীতি মেনে সাহিত্য রচনা করতে গেলে তবে তা একটা ভালো ব্যাকরণের বই হয়ে যাবে। —— তন্য শব্দগুচ্ছ সকালে ঘুম থেকে উঠেই প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেওয়ার জন্য টয়লেটে গেলাম। টয়লেটে এক ফোটাও পানি নাই। এক দৌড়ে নিচে বাড়িওয়ালার বাসায় গেলাম। উনাদের রান্নাঘর থেকে পানি পড়ার শব্দ শোনা যাচ্ছে। কলিং বেল চাপ দিলাম কিন্তু কেউ বের হচ্ছে না এদিকে আমার পেটের অবস্থা শুধু কেরোসিন বললে ভুল হবে; ডিজেল, পেট্রল, কেরোসিন সব এক হয়ে এক বিভীষিকাময় অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ডায়রিয়ার জন্য রাতে একটা ফ্লাজিল ট্যাবলেট খেয়ে ঘুমিয়ে ছিলাম; মনে হয়, সেটা রক্তে মিশে যাওয়ার আগেই ডায়রিয়ার জীবাণু সেই ট্যাবলেট খেয়ে ফেলেছে। যাই হোক, বাড়িওয়ালা আংকেল ঘর থেকে বের হয়েছেন; আমি বললাম, ‘আংকেল পানি ছাড়েন।’ উনি বললেন, ‘নিচের ট্যাংকিতে পানি নাই, পানি ছাড়া যাবে না। এরপর লজ্জা শরমের মাথা-বুক-পেট-ঠ্যাং সব খেয়ে আংকেলকে খুব আস্তে করে বললাম, ‘আংকেল, আপনাদের হাই কমোডটা কি একটু ব্যবহার করা যাবে? এরপর আংকেল যা বলল, তা আর এখানে নাইবা বললাম.....! পরের অংশটুকু এখানে পড়ুন
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।