যারা অন্যের সাথে প্রতারণা করে তারা প্রথমে নীজের সাথে প্রতারণা করে,কিন্তু নির্বোধ বলে তারা তা বুঝে না। আর প্রতরণার মধ্য দিয়ে প্রতারক মানুষরুপী শয়তান ও প্রেতে পরিনত হয়। কিন্তু অজ্ঞনতার ধরুন বিবেক তাদের ধ্বংশন করে না। ফলস্বরুপ,তারা পাপাচারে সুখ ভোগ করে। কয়েক,শদিন পর প্রথম দেখা হলো
যেদিন আমার,তুমার সনে।
তখন
আমার বুকের ভেতর প্রাণে,যেন
বিদ্ধ হলো কোন অগ্নীর তীর। তখন
তুমার মুখের পানে চেয়ে
কেঁদে ওঠে আমার প্রাণ।
কেমন মুখ খানা বানিয়েছ
তুমি মায়া-মমতাহীন-বিশ্রি।
তখন তুমার সেই বিশ্রি
মুখ খানা দেখে আমার মনে হলো।
না জানি কোন বলবান পুরুষ তুমাকে
বাটায় মরিচ পিষার মত পিষছে।
আর সেদিন তুমার বদনতু দেখতে
ছিল ঠিক শকুনের বদন।
আর তুমার মাঝা দেখেতে ছিল সেই কার্তিক মাসের
হীন কুকুরীর মাঝার মত।
আরও সেদিন দেখি আমি তুমার
মেরুদন্ডের মাঝে ঘাঁ করেছ।
আমি সেই তুমার ঘায়ের উপর
দৃষ্টি দিয়ে বোঝিলাম,যে নারী
বাড়ীর আনাচে,কানাচে সেক্স মেটায়,বোধ হয়
সেই নষ্ট নারীর অমনটি হয়।
যখন আবার তুমি আমার পানে তাকাও
তখন দেখি আমি তুমার চোখে
সেই নস্ট পুরুষের ছবি।
ফির,রাত্রে যখন উপগত হই তুমার উপর আমি।
তখন আমি এমন অনুভব করি,যেন
ক্ষানিক পূর্বে তুমার আমার মিলন হয়েছে।
তখন সেই মনকষ্ট নিয়ে আমি ঘরের বাহির আসলে।
কোন এক বিজ্ঞলোক চুপি,চুপি সংগোপনে বলে মোরে।
নষ্টনারীর ফাঁদে আছ,তুমি সদা সংযত রাখ নীজকে।
তখন সেই লোকের কথায় নরক আসিয়া
বেষ্টন করে মোর প্রাণকে।
ঘরে ফিরে শয়তান পুরুষটি কে?জানতে চাইলে,
তুমি সাপের বিষ ঢাল বাক্যদানে মোর প্রাণে।
তখন জগড়াবাধে তুমার সনে আমার তুমুল বেগে।
তখন কষ্টে কাথার নীচে মাথা লুকিয়ে আমি কাঁদি হুহু করে।
সেই কাথার নীচ থেকে শুনিতে পাই আমি।
সেই নষ্ট পুরুষটিকে
ক্ষনিক সময়ের জন্য দুরে থাকিতে খবর পাঠালে
তুমার ছোট ভাইয়ের নিকট তুমি।
সতত সেই শয়তানের চেহারাধারী হীন পুরুষটি
চলে যায় তার খালার বাড়ী। ফির,
তার সময় পেরুলে সেই শয়তান আসে তুমার ধারে।
সেই রাতে আমি স্বপ্নে দেখি তুমি সেই শয়তানের বুকে।
সে স্বপ্নটি দেখে আমার বুকের ভেতর প্রাণটি কাঁপে থরথর।
ভাবি সংগোপনে প্রিয়ার মনে আমি নাই,তাহলে আমি কার?।
আমি কার?খুঁজে বেড়ায় আমি সেই প্রিয়জনকে।
তখন শুনিতে পাই আমি,সর্ব দিক থেকে মৃত্যু ডাকছে
আমায় প্রিয়,প্রিয় বলে।
তখন সেই প্রিয়ার ছোঁয়া পাইতে আমি আত্বহত্বা ভাবি শতবার,রাত্রে।
তখন কে যেন বলে মোরে,আমি তুমায় ভালবাসি আপনটি করে,
শুধু আমার করে।
আরও বলে সে,আমি কে? খুঁজ তুমার প্রাণের অন্তরে। দেখিবে কত ভালবাসছি তুমায় আমি আলো,বাতাস,ছায়া,রোদ্র দিয়ে।
তখন বলি তাঁকে আমি তুমি দেখা দাও মোরে।
এই প্রাণ চাই তুমায় দেখিতে।
সে উত্তর করে মোরে,দেখ আমায় তুমার অন্তর দৃষ্টি দিয়ে।
আর আমায় একবার দেখিলে,আমার অধিক তুমি ভালবাসবে না কাউকে।
তুমি আমাকেই ভাববে প্রাণেশ্বর।
তখন আমি বলি তাঁকে হে মোর প্রাণেশ্বর,
ওয়াদা দিলাম তোমায় আমি।
তোমার অপেক্ষা ভালবাসব না কাউকে আমি।
তোমিই মোর শ্রেষ্ঠ আপনজন,মোর মরনের পর আমায় রেখ
তুমি,তোমার আলো,বাতাস,ছায়াতলে,ওগো প্রাণেশ্বর।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।