“আহ্ মাল একটা! যেনো জলজ্যান্ত এটম বোম্ব!”-কথাটা প্রায়ই বিড়বিড় করে বলে উঠে রাশেদ। কলিগ তানিয়ার আকর্ষনীয় শরীর মাঝে মাঝে পাগল করে ফেলে তাকে। প্রতিদিন নিজের ডেস্কে বসে তানিয়ার নগ্ন দেহ কল্পনা করতে অন্য রকম একটা সুখ পায় রাশেদ। এবং একটা পর্যায়ে তানিয়াকে ভোগ করতেও দারুন ইচ্ছে হয় তার। রাশেদের ধারনা, একটু চেষ্টা করলেই তানিয়ার সাথে রাত কাটানো সম্ভব।
কিন্তু পরবর্তীতে আত্নসংঘর্ষে লিপ্ত হয়ে ইচ্ছেটাকে খুন করে রাশেদ। এভাবে প্রতিদিনই সে নিজের সাথে যুদ্ধ করা শুরু করে।
রাশেদের স্ত্রী নীলাও অপরুপ সুন্দরী এক রমনী। চাকুরী করে অন্য একটি কোম্পানীতে। রাশেদ হঠাৎ একদিন নীলাকে চাকুরি ছাড়ার জন্য চাপ দেয়া শুরু করে।
নীলা উপযুক্ত কারন জানতে চায়। রাশেদ যুক্তির ধারে কাছে না গিয়ে উন্ন্যাসিক আচরন শুরু করে নীলার সাথে। নীলা একসময় চাকুরী ছাড়তে বাধ্য হয়। কিন্তু সে আজো জানে না কি তার অপরাধ!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।