জানার আগ্রহ মানুষের চিরন্তন, বই হলো তার বাহন, আইনের মৃত্যু আছে কিন্তু বইয়ের মৃত্যু নেই।
۞ আমরা রমজান মাসে মাগরীবের আযান কয়টায় হয় মনে রাখি। (কারণ তাড়াতাড়ি ইফতার করতে হয়) কিন্তু অনেকে রমজানের পরে মাগরীবের আযান কয়টায় হয় মনে রাখে না।
۞ অনেকে কষ্ট করে রোযা রাখে কিন্তু নামায আদায় করে না। আল্লাহ তায়ালা রমজান মাসে রোযা রাখা ফরজ করেছেন।
আর প্রতিদিন পাঁচওয়াক্ত নামায আদায় করাও ফরজ করেছেন।
۞ আমাদেরকে রমজান মাসে রোযা ও রাখতে হবে। পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামায ও আদায় করতে হবে। কারণ কিয়ামতের সর্ব প্রথম নামাযের হিসাব দিতে হবে।
۞ আমরা রমজান মাসের মত বাকী মাসুগুলোতেও নামাযের সময় মনে রেখে জামায়েতের সাথে নামায আদায় করার জন্য আল্লাহ তায়ার কাছে দোয়া চাইব।
==========۞۞۞=============
ইফতারের ফজিলতঃ
এই পবিত্র রমজানুল মোবারকের অন্যতম দান হলো ইফতার। রসূল (স.) বলেন_ কেউ যদি রমজান মাসে কোনো রোজাদারকে ইফতার করায় তাহলে ওই ইফতার করানোটা তার গুনাহ মাফের ও জাহান্নাম থেকে মুক্তির কারণ হবে এবং সে একটি রোজার সওয়াব পাবে অথচ রোজা পালনকারীর নেকী মোটেই কমানো হবে না।
সাহাবীরা বলেন, হে আল্লাহর রসূল (স.) আমাদের এমন সংস্থান নেই যা দিয়ে আমরা কাউকে ইফতার করাতে পারি। তিনি (স.) বলেন, আল্লাহ তাকেও এই সওয়াব দেবেন, যে ব্যক্তি কোন রোজা পালনকারীকে এক ঢোক দুধ অথবা একটা শুকনো খেজুর কিংবা এক চুমুক পানি দিয়েও ইফতার করাবে আর যে ব্যক্তি কোনো রোজাদারকে পরিতৃপ্তি সহকারে খাওয়াবে আল্লাহ তাকে আমার "হাউজে কাওছার" থেকে এমন ভাবে পানি পান করাবেন যার ফলে সে জান্নাতে না পৌছানো পর্যন্ত আর তৃষ্ণার্ত হবে না। (বায়হাকী ওয়াবুল ঈমান, মেশকাত ১৭৪ পৃষ্ঠা)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।