জানতে ভালোবাসি,...তাই প্রশ্ন করি... ওর মতো ৪র্থ শ্রেণীর পয়দা আর বদমাইস আমি একটাও দেখি নাই.... ইচ্ছা করতাছে ওর পাছায় কইস্যা একটা লাতথি মারতে........ আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম দাবি করেছেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার ধারাবাহিকতায় ৭ নভেম্বর মুক্তিযোদ্ধা সেনা কর্মকর্তাদের হত্যা করা হয়। ৩ নভেম্বর খালেদ মোশাররফের নেতৃত্বে আরেকটি অভ্যুত্থান হলেও সেখানে কাউকে হত্যা করা হয়নি। অথচ জিয়াউর রহমান বিমান ও সেনাবাহিনীর হাজার হাজার কর্মকর্তাকে হত্যা করেন। এভাবেই তিনি রাজনীতিতে সন্ত্রাস, হত্যা ও দুর্বৃত্তায়ন শুরু করেন। মুক্তিযোদ্ধা সৈনিক হত্যা দিবস উপলক্ষে আজ শনিবার সকালে বঙ্গবন্ধু একাডেমি ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে আলোচনা সভার আয়োজন করে।

সেখানে আইন প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। আইন প্রতিমন্ত্রী বলেন, জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তি নিয়ে দল গঠন করেন। আর এ কারণে তাঁর স্ত্রী বিএনপির চেয়ারপারসন ও বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের মুক্তি দাবি করছেন। আইন প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, আগামী নির্বাচন হবে অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে। তিনি বিরোধীদলীয় নেতার উদ্দেশে বলেন, ‘আসুন বিষয়টি নিয়ে সংসদে আলোচনা করি।

’ তিনি ৭ নভেম্বরের হত্যার শ্বেতপত্র প্রকাশের দাবি করেন। জিয়া রাজনীতিতে হত্যা-দুর্বৃত্তায়ন শুরু করেন: কামরুল আওয়ামীলীগ আসলে রাজনীতিতে দেউলিয়া হইয়া গেছে, না হইলে ওর মতো ৪র্থ শ্রেণীর লোক দিয়া এই সমস্ত ব্রিফিং দেওয়ানো হয়? ক্ষমতা পরিবর্তন হলে এই লোককের কি অবস্থা হবে একবার ভেবে দেখছে। ফালতু কোথাকার.......  ।