১২০ বছর বয়সে বিয়ে করে রেকর্ড গড়লেন আসামের হাজী আবদুল নূর। আর সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বয়সী বরের খেতাব জিতলেন তিনি। এ নিয়ে শুধু আসাম বা ভারত নয় বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে আলোচনার শেষ নেই। কারণ, মিডিয়ার কল্যাণে সে খবর ছড়িয়ে পড়েছে চারদিকে। গত রোববারই তিনি বিয়ে করেন তার চেয়ে অর্ধেক বয়সী সালিমা সাময় বিবি (৬০) কে।
তবে এটি হাজী আবদুল নূরের দ্বিতীয় বিয়ে। এর আগে ২০০৫ সালে তার প্রথম স্ত্রী সালিমা খাতুন মারা যান। আবদুল নূরের রয়েছে দুই ছেলে, চার মেয়ে ও অনেক নাতিপুতি। সব মিলে তার ১২২ জনের পরিবার। তিনি নতুন যে বিয়ে করলেন সেই স্ত্রী তার অনেক নাতিপুতির চেয়ে ছোট।
গতকাল এ নিয়ে একটি সচিত্র রিপোর্ট প্রকাশ করে অনলাইন ডেইলি মেইল। এতে আরও বলা হয়, হাজী আবদুল নূরের অনেক বড় পরিবার থাকলেও তার প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার পর তাকে দেখাশোনা করার মতো কেউ তেমন ছিল না। তাই তিনি সন্তানদের কাছে আর্তি জানান, তার দেখাশোনা করার জন্য একজন মানুষের দরকার। তাই তিনি বিয়ে করতে চান। এ জন্য উপযুক্ত পাত্রী দেখারও দায়িত্ব দেন তাদের।
তার ছেলে হাজী আজির উদ্দিন বলেন, মা মারা যাওয়ার পর পরই বাবা আমাদেরকে বলেন, তিনি আরেকটি বিয়ে করতে চান। তার জন্য আমাদেরকে মেয়ে দেখার দায়িত্ব দেন। কিন্তু ১০০ বছরের বেশি যার বয়স তার জন্য পাত্রী খুঁজে পাওয়া তো খুব কঠিন। অবশেষে আল্লাহর রহমতে আমরা নতুন মাকে পেয়ে যাই, যদিও তার বয়স পিতার বয়সের ঠিক অর্ধেক। এর আগে তার একটি বিয়ে হয়েছিল।
কিন্তু সেই স্বামী মারা গেছেন। তার কোন ছেলেমেয়েও নেই। তার সঙ্গেই শেষ পর্যন্ত পিতাকে বিয়ে দেই। বিয়ের পর সাময় বিবি বলেছেন, আমি আমার স্বামীকে সবচেয়ে বেশি সেবা দিতে চেষ্টা করবো। আবদুল নূরের সঙ্গে তার বিয়ে হয় গত রোববার।
এদিন আসামের সাতঘোরি গ্রামে বিয়ের অনুষ্ঠানে জড়ো হয়েছিলেন ৫ শতাধিক অতিথি। ওদিকে হাজী আবদুল নূর বলেছেন, ভোটার তালিকায় তার বয়স লেখা রয়েছে ১১৬ বছর। তবে তার প্রকৃত বয়স ১২০ বছর। তার আগে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বয়সী বরের খেতাব ছিল এক মার্কিনির দখলে। ওই মার্কিনির বিয়ের সময় বয়স ছিল ১০৩ বছর।
ফলে হাজী আবদুল নূরের বয়স যদি ভোটার তালিকা অনুযায়ীও ১১৬ বছর হয় তাহলেও বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বয়সী বরের রেকর্ড এখন তার দখলে চলে গেল, যদিও এ বিষয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড বা এ জাতীয় কোন প্রতিষ্ঠান থেকে স্বীকৃতি দেয়া হয়নি। ১২০ বছর বয়সে বিয়ে করে রেকর্ড গড়লেন আসামের হাজী আবদুল নূর। আর সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বয়সী বরের খেতাব জিতলেন তিনি। এ নিয়ে শুধু আসাম বা ভারত নয় বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে আলোচনার শেষ নেই। কারণ, মিডিয়ার কল্যাণে সে খবর ছড়িয়ে পড়েছে চারদিকে।
গত রোববারই তিনি বিয়ে করেন তার চেয়ে অর্ধেক বয়সী সালিমা সাময় বিবি (৬০) কে। তবে এটি হাজী আবদুল নূরের দ্বিতীয় বিয়ে। এর আগে ২০০৫ সালে তার প্রথম স্ত্রী সালিমা খাতুন মারা যান। আবদুল নূরের রয়েছে দুই ছেলে, চার মেয়ে ও অনেক নাতিপুতি। সব মিলে তার ১২২ জনের পরিবার।
তিনি নতুন যে বিয়ে করলেন সেই স্ত্রী তার অনেক নাতিপুতির চেয়ে ছোট। গতকাল এ নিয়ে একটি সচিত্র রিপোর্ট প্রকাশ করে অনলাইন ডেইলি মেইল। এতে আরও বলা হয়, হাজী আবদুল নূরের অনেক বড় পরিবার থাকলেও তার প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার পর তাকে দেখাশোনা করার মতো কেউ তেমন ছিল না। তাই তিনি সন্তানদের কাছে আর্তি জানান, তার দেখাশোনা করার জন্য একজন মানুষের দরকার। তাই তিনি বিয়ে করতে চান।
এ জন্য উপযুক্ত পাত্রী দেখারও দায়িত্ব দেন তাদের। তার ছেলে হাজী আজির উদ্দিন বলেন, মা মারা যাওয়ার পর পরই বাবা আমাদেরকে বলেন, তিনি আরেকটি বিয়ে করতে চান। তার জন্য আমাদেরকে মেয়ে দেখার দায়িত্ব দেন। কিন্তু ১০০ বছরের বেশি যার বয়স তার জন্য পাত্রী খুঁজে পাওয়া তো খুব কঠিন। অবশেষে আল্লাহর রহমতে আমরা নতুন মাকে পেয়ে যাই, যদিও তার বয়স পিতার বয়সের ঠিক অর্ধেক।
এর আগে তার একটি বিয়ে হয়েছিল। কিন্তু সেই স্বামী মারা গেছেন। তার কোন ছেলেমেয়েও নেই। তার সঙ্গেই শেষ পর্যন্ত পিতাকে বিয়ে দেই। বিয়ের পর সাময় বিবি বলেছেন, আমি আমার স্বামীকে সবচেয়ে বেশি সেবা দিতে চেষ্টা করবো।
আবদুল নূরের সঙ্গে তার বিয়ে হয় গত রোববার। এদিন আসামের সাতঘোরি গ্রামে বিয়ের অনুষ্ঠানে জড়ো হয়েছিলেন ৫ শতাধিক অতিথি। ওদিকে হাজী আবদুল নূর বলেছেন, ভোটার তালিকায় তার বয়স লেখা রয়েছে ১১৬ বছর। তবে তার প্রকৃত বয়স ১২০ বছর। তার আগে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বয়সী বরের খেতাব ছিল এক মার্কিনির দখলে।
ওই মার্কিনির বিয়ের সময় বয়স ছিল ১০৩ বছর। ফলে হাজী আবদুল নূরের বয়স যদি ভোটার তালিকা অনুযায়ীও ১১৬ বছর হয় তাহলেও বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বয়সী বরের রেকর্ড এখন তার দখলে চলে গেল, যদিও এ বিষয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড বা এ জাতীয় কোন প্রতিষ্ঠান থেকে স্বীকৃতি দেয়া হয়নি। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।